নিজস্ব প্রতিবেদন: ব্যাঙ্ক প্রতারণায় অভিযুক্ত বিজয় মালিয়া, মেহুল চোকসি ও নীরব মোদীর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে সেই টাকা ব্যাঙ্কে পাঠাল  এনফর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। জানা গিয়েছে, তাঁদের সম্পত্তি থেকে সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছে ৮ হাজার ৪৪১ কোটি ৫০০ লক্ষ টাকা। ইতিমধ্যে যা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যঙ্কের অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়েছে।  এই তিন জনের মোট ব্যাঙ্ক প্রতারণার টাকা ২২ হাজার ৫৮৫ কোটিরও বেশি। এই অঙ্কের টাকা এখনও বাজেয়াপ্ত করা সম্ভব হয়নি। ED ১৮ হাজার ১৭০ কোটি টাকার যে সম্পত্তি হাতে পেয়েছে, সেই টাকাই রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক গুলিকে দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে এই পরিমাণ টাকা মোট যে টাকা প্রতারণা করেছে তার ৮০ শতাংশ।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জানা যাচ্ছে, একাধিক খাতে ভুয়ো মালিকের নাম দিয়ে সম্পত্তি রেখেছিল ৩ জন। যাতে সম্পত্তি নাগালে না পাওয়া যায়। এমন কিছু ভুয়ো কোম্পানি রয়েছে, যার মালিকানার পরিচয়ে রয়েছে অন্য কোনও নাম। আসলে সেই কোম্পানিগুলির পিছনে ছিল  বিজয় মালিয়া, মেহুল চোকসি ও নীরব মোদী। দেশে বিদেশে বিভিন্ন জায়গায় সেই সমস্ত সম্পত্তি রয়েছে। 


প্রসঙ্গত, পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক থেকে ১২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে দেশ ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন নীরব মোদী ও মেহুল চোকসি। একই ভাবে একাধিক ব্যাঙ্কে ঋণ করে সেই টাকা নিয়ে ইংল্যান্ডে চলে গিয়েছেন বিজয় মালিয়া। জালিয়াতির পান্ডা নীরব মোদীর মামা মেহুল চোকসির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে এনফোর্স ডিপার্টমেন্ট।ফেরার মেহুল চোকসি ও নীরব মোদীর ঘনিষ্ঠ মিহির বনসালি ও এপি জেমস অ্যান্ড জুয়েলারি মিলিয়ে মোট ২১৮ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।


 ১০০ শতাংশ ঋণ ফিরিয়ে দেওয়ার কথা অর্থমন্ত্রককে জানিয়েছিলেন বিজয় মালিয়া।  ২ মার্চ ২০১৬ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছিল কিংফিশার এয়ারলাইন্সের মালিক। 


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)