নিজস্ব প্রতিবেদন: লক্ষ্য মহিলার ভুঁয়ো নগ্ন ছবি ভাইরাল। দেহ এক জনের মুখ আরেকজনের। অথবা মুছে ফেলা হচ্ছে পরনের চুরিদার বা শাড়ি। ডিজিটালে চলছে দেদার ফটোশপ। বোঝাই যাচ্ছে না ছবিতে লুকিয়ে থাকা কারুকার্য। এই জঘন্য কাজে কম বয়সের মেয়ের মুখই বেশি রয়েছে বলে জানিয়েছে, গোয়েন্দা সংস্থা। একের পর এক নগ্ন ছবি শেয়ার হচ্ছে অনলাইনে। হঠাৎ একদিন সোশাল মিডিয়ায় বা কোনও গোপন সাইটে নিজের নগ্ন ছবি দেখে হকচকিয়ে যাচ্ছে বহু মহিলা। কিন্তু, এর পিছনে রয়েছে বিরাট চক্র।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঠিক কী ঘটছে? বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ছবি নেওয়া হচ্ছে। এরপর মহিলাদের জামাকাপড় ডিজিটালের মাধ্যমে মুছে ফেলা হচ্ছে। তারপরে টেলিগ্রামে অনলাইনে প্রচার করা হচ্ছে।


গোয়েন্দা সংস্থা সেনসিটির মতে, প্রযুক্তিটি একটি ডিপফেক বট। যে মহিলাগুলির ফোটো ফাঁস হয়েছে তাদের অনেকেরই বয়স কম। ছবি থেকে মুখ নিয়ে বসিয়ে দেওয়া হচ্ছে ভিডিওতেও। ফলে পর্ন সাইটে দেখা গিয়েছে তাদের ছবি। ফলে এই ঘটনা আরও বিপজ্জনক করে তুলছে।


সংবেদনের প্রধান নির্বাহী জর্জিও প্যাট্রিনি বলেছেন যে ডিপফেকস প্রায়শই পর্নোগ্রাফিক ভিডিও তৈরির জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে, আর সেই ছবি তোলা হচ্ছে আপনার শেয়ার কর ছবি থেকে। 


এআই-চালিত বট এভাবে কাজ করে।  পোশাকটি সরিয়ে ফেলতে সময় নিচ্ছে মাত্র কয়েক মিনিট।