ওয়েব ডেস্ক: মথুরাকাণ্ডে প্রশাসনিক গাফিলতির কথা স্বীকার করে নিলেন অখিলেশ যাদব। পুলিস যে প্রস্তুত হয়ে উচ্ছেদ অভিযানে যায়নি, তাও স্বীকার করে নিলেন তিনি। শুটিংয়ের টুইট করে যে ভুল করেছিলেন হেমা মালিনী, তার প্রায়শ্চিত্তের রাস্তা পেয়ে গেল বিজেপি। জওহরবাগে ঢুকতে বাধা পেয়ে সিবিআই তদন্তের দাবি তুললেন মথুরার সাংসদ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


ঘটনার দিন নিজের শুটিংয়ের ছবি টুইট করে দলকে রীতিমতো বিড়ম্বনায় ফেলে দেন মথুরার বিজেপি সাংসদ হেমা মালিনী। ফলে বিধানসভা ভোটের আগে সপা সরকারকে আক্রমণের সুযোগ হাতছাড়া হয় বিজেপির। পরদিনই অবশ্য সেই সুযোগ হাতে পেয়ে গেল তারা। উচ্ছেদ অভিযানে প্রশাসনিক গাফিলতির কথা স্বীকার করে নিলেন অখিলেশ যাদব।ঘটনার বিভাগীয় তদন্তের আশ্বাস দিয়ে নিহত দুই পুলিসকর্তার পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর বার্তাও দিয়েছেন তিনি।


তবে নিজের ভুল ঢাকতে এদিন মাঠে নেমে পড়েছেন মথুরার বিজেপি সাংসদ। জওহরবাগে ঢুকতে গেলে হেমাকে বাধা দেন পুলিসকর্মীরা। এরপরই তিনি সোজা চলে যান স্থানীয় হাসপাতালে। কথা বলেন আহত পুলিসকর্মীদের সঙ্গে। পরে বাড়ি গিয়ে দেখা করেন নিহত পুলিসকর্তা মুকুল দ্বিবেদীর পরিবারের সঙ্গেও। ঘটনার সিবিআই তদন্তের দাবি করেছেন তিনি।


মথুরা নিয়ে অখিলেশ ব্যাকফুটে থাকায়  সুযোগ ছাড়তে রাজি নন মায়াবতীও। শনিবার বুন্দেলখণ্ডে একটি অনুষ্ঠানে যান অখিলেশ। আর তা নিয়েই রীতিমতো কটাক্ষ করেছেন বিএসপি নেত্রী। সিবিআই তদন্তের দাবি তুলেছেন তিনিও। ঘটনার দুদিন পরও থমথমে জওহরবাগ। এখনও চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে সংঘর্ষের চিহ্ন।কোথাও আধপোড়া ঝুপড়ি, কোথাও ভাঙা গৃহস্থালির সরঞ্জাম। শুক্রবার রাতে তল্লাসি চালিয়ে আরও দুজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস।