ভোজ্য তেলের পর এবার সস্তায় চিনি, মূল্যবৃদ্ধি রুখতে বড় সিদ্ধান্ত সরকারের
CXL এবং TRQ-এর অধীনে European Union এবং United States of America-য় রপ্তানি করা চিনির ক্ষেত্রে এই নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না বলেও জানানো হয়েছে। সিএক্সএল এবং টিআরকিউ-এর অধীনে এই অঞ্চলগুলিতে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ চিনি রপ্তানি করা হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদন: কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে মূল্যবৃদ্ধি থেকে সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। পেট্রোল-ডিজেল, ভোজ্য তেল এবং গমের পর এবার চিনি নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় সরকার। গম রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞার পর ১ জুন থেকে চিনি রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে সরকার। এর উদ্দেশ্য অভ্যন্তরীণ বাজারে চিনির পরিমাণ বাড়ানো এবং মূল্যবৃদ্ধি রোধ করা।
চিনি রপ্তানির উপর নিষেধাজ্ঞার কথা জানিয়েছে উপভোক্তা বিষয়ক মন্ত্রক। এর আগে সূর্যমুখী এবং সয়াবিন তেল আমদানিতে শুল্ক বাতিল করে সরকার। এই সিদ্ধান্তের প্রভাব সরাসরি পড়বে ভোজ্যতেলের দামে। ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফরেন ট্রেড (DGFT) একটি বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, 'চিনি (কাঁচা, পরিশোধিত এবং সাদা চিনি) রপ্তানি ১ জুন, ২০২২ থেকে সীমাবদ্ধ বিভাগে রাখা হয়েছে।'
CXL এবং TRQ-এর অধীনে ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করা চিনির ক্ষেত্রে এই নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না বলেও জানানো হয়েছে। সিএক্সএল এবং টিআরকিউ-এর অধীনে এই অঞ্চলগুলিতে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ চিনি রপ্তানি করা হয়।
আরও পড়ুন: Global warming: গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের প্রাণঘাতী রেশ ভারতে! ৩০ গুণ বাড়ল তাপপ্রবাহ
একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২১-২২ সালে চিনির মরসুমে (অক্টোবর-সেপ্টেম্বর) দেশে চিনির অভ্যন্তরীণ সাপ্লাই এবং দামের স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য, ১ জুন থেকে চিনি রপ্তানি নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। চিনির মরসুমে অভ্যন্তরীণ সাপ্লাই এবং দামের স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য, ১০০ LMT (লাখ মেট্রিক টন) পর্যন্ত চিনি রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।