সংবাদদাতা : বছর ১৬-র কিশোরীকে অপহরণ করে প্রথমে লাগাতার গণধর্ষণ। সঙ্গে শারীরিক অত্যাচার। আর তার জেরেই অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে ওই কিশোরী। পুলিস ওই কিশোরীকে উদ্ধার করার পর, তার গর্ভপাতের অনুমতি দেওয়া হয়েছে আদালতের তরফে। গুজরাটে এমনই এক নৃশংস ঘটনা প্রকাশ্যে আসায় জোর জল্পনা শুরু হয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রিপোর্টে প্রকাশ, চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি গুজরাট থেকে অপহরণ করা হয় এক কিশোরীকে। অপহরণের পর গুজরাত থেকে উত্তর প্রদেশের এক অজ্ঞাত পরিচয় জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। শিবশঙ্কর সাহানি নামে এক ব্যক্তি এরপর উত্তর প্রদেশে নিয়ে গিয়ে লাগাতার ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। শিবশঙ্কর সাহানির সঙ্গে এরপর তার দুই দাদা লালবাবু এবং ঘনশ্যামও ওই অপরাধে হাত মেলায়। ৩ জন মিলে একযোগে লাগাতারভাবে গণধর্ষণ করা হয় ওই কিশোরীকে।


আরও পড়ুন : বেলুনের গায়ে লেখা 'আই লাভ পাকিস্তান', জোর তল্লাসিতে গ্রেফতার ২ 


জানা যায়, গুজরাট থেকে এরপর ওই কিশোরীকে গোয়ায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেও তার উপর চলে লাগাতার অত্যাচার। গোয়ার হোটেলে নিয়ে গিয়ে লাগাতার গণধর্ষণ করা হয় ওই কিশোরীকে। সেই সঙ্গে অকথ্য অত্যাচারও চালানো হয় তাঁর উপর। লাগাতার গণধর্ষণের ফলে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে ওই কিশোরী। গণধর্ষণের পাশাপাশি ওই কিশোরীর উপর বিভিন্ন রকম শারীরিক নির্যাতনও চালানো হয় বলে অভিযোগ।


আরও পড়ুন : সাত সকালেই ভূমিকম্প, জোর আতঙ্ক 


এরপর লাগাতার খোঁজ চালিয়ে উদ্ধার করা হয় ওই কিশোরীকে। বর্তমানে পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে তাকে।