ওয়েব ডেস্ক: শিনা বোরা হত্যাকাণ্ডের চাঞ্চল্যকর মোড়। শিনা বোরা তাঁরে মেয়েই। চাপের মুখে মেনে নিলেন ইন্দ্রাণী মুখার্জি। সকালেই একই দাবি করেন শিনা বোরার দাদার। এরপরেই ঘুরে যায় তদন্তের মোড়। জেরায় চাপের মুখে শেষমশে সত্যি কবুল করেন ইন্দ্রাণী।  সম্পর্কের টানাপোড়েনের জেরেই তাঁকে বোন বলে পরিচয় দিতেন বলেও পুলিসকে জানিয়েছেন ইন্দ্রাণী।  পুলিস আরও জানতে পেরেছে, ধৃতের আদি বাড়ি অসমে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সূত্রের খবর, ইন্দ্রাণী মুখার্জি ওরফে ইন্দ্রাণী বোরার অতীতের সঙ্গেই লুকিয়ে গোটা ঘটনার  রহস্য। সেই রহস্যের জট খুলতে দফায় দফায় ইন্দ্রাণীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিস। তদন্তের স্বার্থে এবার কলকাতা এবং অসমে যাবে মুম্বই পুলিস। পুলিস আরও জেনেছে যে, অতীতে এ রাজ্যের এক বিখ্যাত চা বাগান মালিকের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল ইন্দ্রানীর।  পিটার মুখার্জি অবশ্য জানিয়েছেন, তিনি এইসব কিছুই জানতেন না।


বাড়িতে অশান্তি তৈরি হয়, তাঁর ছেলে মিখেইলের সঙ্গে শিনার সম্পর্ককে কেন্দ্র করে। সিনাকে আমেরিকায় পাঠিয়ে দিয়েছেন বলে জানান ইন্দ্রাণী। কিন্তু সিনা যে ইন্দ্রাণীর মেয়ে , সেই সম্পর্কে কোন ধারনাই ছিল না পিটারের। পুলিসের কাছে ইন্দ্রাণীর স্বীকারোক্তির পর গোটা ঘটনাটাই একটা নাটকীয় মোড় নিল। গতকাল সন্ধায় সিনা বোরা হত্যাকান্ডের মামলায় ইন্দ্রাণীকে গ্রেফতার করে মুম্বইয়ের খার থানার পুলিস। ৩১ অগাস্ট পর্যন্ত পুলিস হেফাজতে থাকবেন ইন্দ্রাণী।