নিজস্ব প্রতিবেদন : শেষ পর্যন্ত আশঙ্কাই সত্যি হল। কর্নাটকে সরকার টিকিয়ে রাখতে পারলেন না এইচডি কুমারস্বামী। মাত্র ১৪ মাসের মধ্যেই কংগ্রেস-জেডিএস জোট সরকারের পতন হল কর্নাটকে। বিধানসভায় আস্থাভোটে হারলেন কুমারস্বামী। মঙ্গলবার উপস্থিত ২০৪ বিধায়কের মধ্যে জোট সরকারের পক্ষে ভোট গিয়েছে ৯৯টি। অন্যদিকে বিপক্ষে পড়েছে ১০৫টি ভোট। সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দিতে ব্যর্থ কুমারস্বামী। এরপর সরকার গড়ার দাবি জানাবে বিজেপি। ইয়েদুরাপ্পারা অনায়াসেই সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে পারবেন বলেই দাবি পদ্ম শিবিরের। তাহলে চতুর্থবারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন ইয়েদুরাপ্পা। 



COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সপ্তাহ দুয়েক আগে কংগ্রেসের ১৩ জন ও জেডিএস-এর ৩ জন বিধায়ক ইস্তফা দেওয়ার ফলে রাজনৈতিক সংকট শুরু হয় কর্ণাটকে। এর পর থেকেই নানা টালবাহানার মধ্যে দিয়ে চলেছে কর্ণাটকে ক্ষমতা বদলের পর্ব। বিগত বেশ কিছুদিন ধরেই কর্ণাটকের স্পিকারের বিরুদ্ধে আস্থাভোটে দেরি করিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। বিজেপির অভিযোগ, রাজ্যে শাসক কংগ্রেস-জেডিএস জোটকে আসন রফা করার ক্ষেত্রে বাড়তি সময় দিতে ইচ্ছা করেই এমনটা করছেন স্পিকার কে.আর রমেশ কুমার। কিন্তু সোমবার বিধানসভার অধিবেশন শুরু হতেই স্পিকার জানিয়ে দেন, মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার মধ্যেই আস্থাভোট করতে হবে।



এদিকে আস্থা ভোটের আগেই দুই নির্দল বিধায়কের দখল ঘিরে ধুন্ধুমার কাণ্ড বাঁধে বেঙ্গালুরুতে। তুমুল সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়লেন বিজেপি ও কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকরা। গোটা ঘটনার পর মঙ্গলবার ও বুধবার বেঙ্গালুরুতে ১৪৪ ধারা জারি করে পুলিস।


আরও পড়ুন - ট্রাম্পের কাশ্মীর-মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন খোদ মার্কিন কংগ্রেস সদস্য