ওয়েব ডেস্ক : ভোর রাতে ঘুমের নিঃস্তব্ধতা ভেঙে চারদিক তখন আর্ত চিত্কারে খান খান। অন্ধকারে কিচ্ছু দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু আঁচ করা যাচ্ছে যে, ভয়ঙ্কর কিছু ঘটে গেছে। ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গেই পরিষ্কার হতে থাকল ভয়ঙ্কর ছবিটা। তালগোল পাকিয়ে গেছে ট্রেনের কামরাগুলো। চারদিকে চাপ চাপ রক্তের দাগ। ছড়িয়ে ছিটিয়ে প্রাণহীন নিথর দেহ। সাম্প্রতিককালের সবচেয়ে বড় ট্রেন দুর্ঘটনার সাক্ষী থেকেছে রবিবারের সকাল। মৃতের সংখ্যা প্রায় দেড়শো, আহত দুশো ছুঁই ছুঁই। চারদিকে যখন প্রিয়জনদের হারিয়ে কান্নাকাটির রোল, তখন সে ব্যস্ত প্রাণের সন্ধান খুঁজে পেতে। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া এক কামরা থেকে আরেক কামরায় দৌড়ে দৌড়ে। ওর নাম সিম্বা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


ধ্বংসস্তূপের নীচের চাপা পড়েছিলেন অনেকেই। পুলিস স্কোয়াডের স্নিফার ডগ সিম্বা সেই ধ্বংসস্তূপ থেকে খুঁজে দেয় ১৫টি প্রাণকে। তখনও তাঁরা প্রাণের আশা ছাড়েননি। সাহায্যের আশায় লড়ে যাচ্ছেন। তত্পরতার সঙ্গে আহতদের উদ্ধার করে পাঠানো হয় হাসপাতালে। জাতে ল্যাব্রাডর প্রজাতির সিম্বার অবদান কিন্তু সেদিনের উদ্ধারকাজে কোনও অংশেই কম নয়।