ওয়েব ডেস্ক: ১৯৯১ থেকে ১৯৯৬। প্রথমবার মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর এই পাঁচ বছরে জয়ললিতার আয়ের তুলনায় সম্পত্তির পরিমাণ বেড়ে যায় কয়েকগুণ। এই অভিযোগে প্রথম মামলা দায়ের করেন তত্‍কালীন জনতা পার্টি নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামী। সাড়ে ছেষট্টি কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগে আম্মার সঙ্গেই নাম জড়ায় শশীকলারও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জয়ললিতা মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার বিচার তামিলনাড়ুতে হওয়া সম্ভব নয় জানানো হয় আদালতে। আবেদন হয়, মামলা অন্যত্র সরানো হোক। ২০০৩ সালে সুপ্রিম কোর্টে এই আর্জি জানায় DMK. মামলা সরানো হয় কর্নাটকে।


২০১৪-র সেপ্টেম্বরে আম্মা ও শশীকলার চার বছরের কারাদণ্ড দেয় বেঙ্গালুরুর আদালত। কর্নাটক হাইকোর্ট সেই রায় খারিজ করে দেয়। মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে। আজ শীর্ষ আদালত শশীকলার চার বছরের কারাদণ্ডের রায় বহাল রাখল। তবে, জয়ললিতার মৃত্যু হওয়ায় তাঁর সম্পর্কে কোনও রায় ঘোষণা করেননি বিচারপতিরা।


আরও পড়ুন- মোদীকে নকল করলেন রাহুল গান্ধী