নিজস্ব প্রতিবেদন- ৬০টি মামলা তাঁর বিরুদ্ধে। থানায় ঢুকে মন্ত্রীকে খুন করার মতো মামলাও রয়েছে তাতে। সেই কুখ্যাত বিকাশ দুবেকে মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়ন থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। ২ জুলাই থেকে ফেরার ছিল বিকাশ। তিন রাজ্যে তন্নতন্ন করে তাঁকে খুঁজছিল পুলিস। ইতিমধ্যে বিকাশের তিন সঙ্গীকে এনকাউন্টারে নিকেশ করেছে পুলিস। কানপুরের বিকরুতে আটজন পুলিসকর্মী হত্যার মূল চক্রী বিকাশ। তার মাথার দাম ছিল আড়াই লাখ টাকা। কিন্তু পুলিসকর্মীদের নৃশংসভাবে হত্যার পর ফেরার হওয়া বিকাশের মাথায় দাম দ্বিগুণ করা হয়েছিল। যাতে তাড়াতাড়ি তাকে পাকড়াও করা যায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জানা গিয়েছে, মহাকাল মন্দিরে দেবতার দর্শনের জন্য গিয়েছিল বিকাশ। সেখানেই আগে থেকে খবর পেয়ে ওত পেতে বসে ছিল পুলিস। হাতেনাতে পাকরাও করা হয় তাকে। দিনদুয়েক আগে উত্তরপ্রদেশ সীমান্ত থেকে বিকাশের মতো দেখতে একজনকে ভুল করে গ্রেফতার করে পুলিস। গত কয়েকদিন ধরে হন্যে হয়ে বিকাশকে খুঁজছিল পুলিস। 


আরও পড়ুন- সেনাবাহিনীতে নিষিদ্ধ হল ৮৯ অ্যাপ, তালিকায় Facebook-TikTok-Helo-Instagram


কানপুর শুট-আউট কেসে এখনও পর্যন্ত যা যা হয়েছে-


২ জুলাই- বিকাশ দুবেকে গ্রেফতার করতে যায় তিন থানার পুলিসকর্মীরা। বিকরু গ্রামে গা ঢাকা দিয়ে ছিল বিকাশ। বিকাশের গ্যাং আটজন পুলিসকর্মীকে হত্যা করে। গ্রামে ঢুকতেই পুলিসের উপর এলোপাথাড়ি গুলি ছোড়ে বিকাশ ও তার সঙ্গীরা।


৩ জুলাই- সকাল সাতটায় বিকাশের মামা প্রেমপ্রকশ পাণ্ডে ও সহযোগী অতুল দুবের এনকাউন্টার করে। মোট ৬০ জনের নামে এফআইআর দায়ের করে পুলিস।


৫ জুলাই- বিকাশের ডান হাত দয়াশঙ্করকে আহত অবস্থায় পাকরাও করে পুলিস। দয়াশঙ্কর জানায়, আগে থেকেই পরিকল্পনামাফিক পুলিসকর্মীদের খুন করেছিল বিকাশ।


৮ জুলাই- এসটিএফ বিকাশের সঙ্গী অমর দুবেকে এনকাউন্টারে নিকেশ করে। প্রভাত মিশ্রা সমেত ১০ জনকে গ্রেপতার করে পুলিস। 


৯ জুলাই- মধ্যপ্রদেশ থেকে গ্রেফতার মোস্ট ওয়ান্টেড বিকাশ দুবে।