নিজস্ব প্রতিবেদন : তেলেঙ্গানায় এনকাউন্টারে (Police Encounter) খতম হায়দরাবাদ গণধর্ষণ কাণ্ডের ৪ অভিযুক্তই। অভিনন্দনযোগ্য কাজ করেছে হায়দরাবাদ পুলিস। আজ এধরনের শাস্তিরই প্রয়োজন রয়েছে। আজ আমার ক্ষতে কিছুটা হলেও প্রলেপ পড়ল, প্রতিক্রিয়া নির্ভয়ার মা আশা দেবীর (Asha Devi, Nirbhaya's mother)।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- "আমার মেয়ের আত্মা শান্তি পেল!'' তেলেঙ্গানায় এনকাউন্টারের পর প্রতিক্রিয়া মৃত পশু চিকিত্সকের বাবার


২০১২ সালে নৃশংস ধর্ষণের পর মৃত্যু হয় নির্ভয়ার। তেলেঙ্গানায় এনকাউন্টারে চার অভিযুক্তের মৃত্যুর ঘটনার পর প্রতিক্রিয়া দিলেন সেই নির্ভয়ার মা আশা দেবী।  তিনি বলেন, "অন্তত একজন মেয়ে সুবিচার পেল। আমি পুলিসকে ধন্যবাদ জানাব। আমি ৭ বছর ধরে চিত্‍‌কার করে চলেছি অপরাধীদের শাস্তির দাবিতে। প্রয়োজনে সমাজের স্বার্থে আইন ভাঙার কথাও বলেছি কতবার।"


 



সঙ্গে তিনি আরও বলেন, "আমি এখনও আদালতে ঘুরে যাচ্ছি। আবারও একটা ১৩ ডিসেম্বর আসছে। আবার আমাকে আদালতে যেতে হবে। কীভাবে ধর্ষিতাদের বিচার দিতে হয়, অন্য রাজ্যের পুলিসের শেখা উচিত্।"



হায়দরাবাদের পশু চিকিত্‍‌সককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত চার অভিযুক্তকে এনকাউন্টারে খতম করল তেলেঙ্গানা পুলিস। যেখানে নিগৃহীতার গায়ে পেট্রল ঢেলে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল, সেখানে ঘটনার পূনর্নির্মাণের জন্য শুক্রবার ভোররাতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল চার অভিযুক্ত- মহম্মদ আরিফ, নবীন, চিন্তাকুন্তা কেশাবুলু ও শিবাকে । পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনা পূনর্নির্মাণের সময়ই পালানোর চেষ্টা করে অভিযুক্তরা। তখনই শুরু হয় এনকাউন্টার। পুলিসের গুলিতে মৃত্যু হয় চার অভিযুক্তেরই।  হায়দরাবাদের মৃত পশু চিকিত্‍‌সকের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে আশা দেবী বলেন, " এবার ওঁর বাবা-মা নিশ্চয়ই স্বস্তি পেয়েছে। তাঁদের মেয়ে সুবিচার পেল। এবার অপরাধীদের মধ্যে কিছুটা হলেও হয়তো ভয় জন্মাবে।"