নিজস্ব প্রতিবেদন : "লোকালকে লিয়ে ভোকাল"। পুরো দেশকে আত্মনির্ভর করার আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বললেন, "এক সময়ে স্বামী বিবেকানন্দই দেশে প্রস্তুত দ্রব্যে মাধ্যমে আত্মনির্ভরতার বাণী দিয়েছিলেন।" সেই পথেই নতুন ভারত এগবে বলে জানালেন মোদী। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তিনি বলেন, আর্থিক ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে জোর দেওয়া হয়েছে। কয়লা ও খনির ক্ষেত্রে নতুন সিদ্ধান্তের মাধ্যমে দেশীয় উদ্যোক্তাদের ব্যবসায় এগিয়ে আসতে আগ্রহী করা হয়েছে। 


শুধু তাই নয়, কৃষি নীতির সংশোধনের ফলে বছরের পর বছরের বঞ্চনা থেকে মুক্তি পাবেন কৃষকরা। এসেনসিয়াল কমোডিটিজ অ্যাক্টের সংশোধনের মাধ্যমে চুক্তিচাষের দ্বারা এবার থেকে সরাসরি কৃষি ও শিল্প এক সূত্রে যুক্ত হবে। তিনি বলেন, এবার থেকে কৃষকরা যেখানে খুশি তাঁদের উত্পাদন বিক্রি করতে পারবে। এর ফলে, তাঁদের লাভের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। এর সঙ্গে অর্গ্যানিক কৃষির বিশ্বে সম্ভাবনার কথাও ব্যাখা করেন মোদী।
আরও পড়ুন : একশো কোটি ভোল্টের বিদ্যুত্ আছড়ে পড়ল বিমানে, তারপর...


আমি মনে করি, কলকাতা আবার এক বৃহত্ নেতৃত্ব প্রদানকারী হতে পারে। ভবিষ্যতে সম্পূর্ণ পূর্ব ভারতকে উন্নতির পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে কলকাতা। 


শুধু তাই নয়, প্লাস্টিক দ্রব্য বর্জনের গুরুত্ব ব্যাখা করার সময়ে তিনি বলেন, "প্লাস্টিক দ্রব্যের ব্যবহারের বদলে পাটজাত দ্রব্যের ব্যবহার বৃদ্ধি পাবে। এতে পশ্চিমবঙ্গের প্রচুর লাভ হবে।" পশ্চিমবঙ্গের পাটশিল্পের কথা উল্লেখ করে তিনি জানান, প্লাস্টিক দ্রব্যের ব্যবহার হ্রাস পেলে সেই ঘাটতি পূরণে এগিয়ে আসবে পশ্চিমবঙ্গের পাটশিল্প। ইতিমধ্যেই প্লাস্টিক দ্রব্য বর্জনের ফলে বৃদ্ধি হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের পাটশিল্পের। মোদী বলেন, "আপনাদের তো পাঁচ আঙুলই ঘি-তে ডুবে আছে।"


তিনি বলেন, ভেবে দেখুন, পশ্চিমবঙ্গে তৈরি পাটের ব্যাগ যখন দেশের সব মানুষের হাতে থাকবে, তখন কতটা উন্নতি হবে এই শিল্পক্ষেত্রে।