নিজস্ব প্রতিবেদন:  জম্মুতে ভারতীয় বায়ুসেনা বাহিনী (আইএএফ) স্টেশনে ড্রোন হামলা চালানোর পরে ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন যে দুটি আইইডিতে আরডিএক্স এবং নাইট্রেট সহ বিস্ফোরক পদার্থের একটি ককটেল ব্যবহার করা হয়েছিল। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সূত্রের খবর ফরেনসিক সায়েন্স ল্যাবরেটরির (এফএসএল) একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে জম্মুর বিমান ঘাঁটিতে নিক্ষেপ করা বিস্ফোরক ডিভাইসে আরডিএক্স এবং নাইট্রেটের ব্যবহারের দিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে। আরডিএক্স ভারতে পাওয়া যায় না। তাই এক্ষেত্রে পাকিস্তান যোগের দিকেই ইঙ্গিত করা হয়েছে। এই আক্রমণে পাকিস্তানের ভূমিকার কথা বলা হয়েছে।


আরও পড়ুন, বার কাউন্সিলের নিয়ম ভেঙেছেন তুষার মেহেতা, পদত্যাগ করা উচিত: Sukhendu Sekhar


রিপোর্টে বলা হয়েছে, “একটি আইইডি আকারে বড় ছিল। এটি বড় কোনও ক্ষতির দিকে লক্ষ্য করে করা হয়েছিল।" সূত্রের তরফে জানান হয় একটি জিপিএস ড্রোন, যাকে সন্দেহ করা হয় ‘মেড ইন চায়না’ পণ্য হিসাবে তা ব্যবহার করা হয়। 


এই মামলার তদন্ত নিয়েছে জাতীয় তদন্ত সংস্থা (এনআইএ)। ড্রোন হামলার প্রেক্ষিতে জম্মুতে সুরক্ষা সংস্থাগুলি ইতিমধ্যে এয়ার ফোর্স স্টেশনে একটি অ্যান্টি-ড্রোন সিস্টেম স্থাপন করেছে। এয়ার চিফ মার্শাল আরকেএস বাহাদুরিয়া জানান জম্মু বিমান ঘাঁটিতে ড্রোন হামলার মাধ্যমে দেশের মূল সামরিক সম্পদকে টার্গেট করা হয়েছিল। বিমান বাহিনী প্রধান বলেছেন যে হামলার বিষয়ে বিশদ তদন্ত চলছে এবং তদন্তের অনুসন্ধানের ভিত্তিতে সমস্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


গত সপ্তাহে জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের ডিরেক্টর জেনারেল দিলবাগ সিং বলেন, নিষিদ্ধ লস্কর-ই-তৈবা সন্ত্রাসবাদী দলটি জম্মুতে ভারতীয় বিমানবাহিনী স্টেশনে ড্রোন হামলার নেপথ্যে রয়েছে।