নিজস্ব প্রতিবেদন:  রাশিয়ার মানুষ সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারতের পাশে রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ফোনে আশ্বাস দিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভারতের তরফে বিবৃতিতে বলা হয়েছে,  “সীমান্তে  সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ভারতের  প্রতিরোধকে সমর্থন করেছেন পুতিন। সন্ত্রাসবাদ দমনে ভারতের পাশে রয়েছে রাশিয়া।” প্রেসিডেন্ট পুতিনকে ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী।


উল্লেখ্য, পুলওয়ামায় আত্মঘাতী হামলায় ৪০ জন জওয়ান শহিদ হওয়ার পর একাধিক দেশ ভারতের পাশে দাঁড়িয়েছে।  বৃহস্পতিবার ভারতের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছে রাশিয়া। পুলওয়ামায় হামলা নিয়ে পুতিন সমবেদনা জানান।   সন্ত্রাসবাদে  যে দেশ মদত দেয়, তাকে সবরকম সাহায্য বন্ধ করা উচিত বলে দুই রাষ্ট্রনেতাই ফোনে সহমত প্রকাশ করেন বলে খবর।


ভারতের কূটনৈতিক চাপে মাথা নত করতে বাধ্য হয়েছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের পার্লামেন্টের যৌথ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ঘোষণা করেন, শান্তির পদক্ষেপ হিসেবে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে তাঁদের কব্জায় থাকা ভারতীয় উইং কমান্ডার অভিনন্দন বর্তমানকে। শুক্রবার  ভারতের হাতে ফিরিয়ে দেওয়া হবে তাঁকে। রাতেই দিল্লিতে পৌঁছে গিয়েছে অভিনন্দনের পরিবার।


ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করে আন্তর্জাতিক মহল। উল্টে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দেয় অন্যান্য দেশগুলি। রাষ্ট্রসঙ্ঘের সন্ত্রাসবাদী তালিকায় আজহার মাসুদের নাম অন্তর্ভূক্তের প্রস্তাব দেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ও ফ্রান্স। ফলে আরও চাপ বেড়ে যায়। চিনকেও সঙ্গে নেয় ভারত। 


আরও পড়ুন- বেরিয়ে এল সত্য, আজহারের ডেরায় এয়ার স্ট্রাইকের স্বীকারোক্তি পাক রেলমন্ত্রীর


নিজস্ব প্রতিবেদন:  রাশিয়ার মানুষ সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারতের পাশে রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ফোনে আশ্বাস দিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।


ভারতের তরফে বিবৃতিতে বলা হয়েছে,  “সীমান্তে  সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ভারতের  প্রতিরোধকে সমর্থন করেছেন পুতিন। সন্ত্রাসবাদ দমনে ভারতের পাশে রয়েছে রাশিয়া।” প্রেসিডেন্ট পুতিনকে ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী।


উল্লেখ্য, পুলওয়ামায় আত্মঘাতী হামলায় ৪০ জন জওয়ান শহিদ হওয়ার পর একাধিক দেশ ভারতের পাশে দাঁড়িয়েছে।  বৃহস্পতিবার ভারতের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছে রাশিয়া। , পুলওয়ামায় হামলা নিয়ে পুতিন সমবেদনা জানান।   সন্ত্রাসবাদে  যে দেশ মদত দেয়, তাকে সবরকম সাহায্য বন্ধ করা উচিত বলে দুই রাষ্ট্রনেতাই ফোনে সহমত প্রকাশ করেন বলে খবর।


ভারতের কূটনৈতিক চাপে মাথা নত করতে বাধ্য হয়েছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের পার্লামেন্টের যৌথ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ঘোষণা করেন, শান্তির পদক্ষেপ হিসেবে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে তাঁদের কব্জায় থাকা ভারতীয় উইং কমান্ডার অভিনন্দন বর্তমানকে। শুক্রবার  ভারতের হাতে ফিরিয়ে দেওয়া হবে তাঁকে। রাতেই দিল্লিতে পৌঁছে গিয়েছে অভিনন্দনের পরিবার।


আরও পড়ুন-ভারতের আকাশে ফের ঢোকার চেষ্টা দুটি পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের


ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করে আন্তর্জাতিক মহল। উল্টে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দেয় অন্যান্য দেশগুলি। রাষ্ট্রসঙ্ঘের সন্ত্রাসবাদী তালিকায় আজহার মাসুদের নাম অন্তর্ভূক্তের প্রস্তাব দেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ও ফ্রান্স। ফলে আরও চাপ বেড়ে যায়। চিনকেও সঙ্গে নেয় ভারত।


পাকিস্তান অভিনন্দনের মুক্তির বদলে শান্তি আলোচনা চেয়েছিল। কিন্তু ভারত স্পষ্ট জানিয়ে দেয়, কোনও ধরনের দর কষাকষি করা যাবে না। অভিনন্দনকে মুক্তি না দিলে উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে। ভারতকে বশ্যতা স্বীকার করাতে না পেরে রণভঙ্গে দিল পাকিস্তান।


আন্তর্জাতিক মঞ্চে কোণঠাসা হয়ে শেষপর্যন্ত দর কষাকষির রাস্তা থেকে সরে এসে অভিনন্দনকে মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা করতে বাধ্য হন ইমরান খান।