নিজস্ব প্রতিবেদন: কেরলে গর্ভবতী হাতি মৃত্যুকান্ডে শোকস্তব্ধ গোটা দেশ। সেই নৃশংসতার দায়ে বছর চল্লিশের এক ব্য়ক্তিকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে কেরল পুলিস। ৪০ বছরের ওই ব্যক্তি বিস্ফোরক সহযোগে বাকিদের এই ঘটনায় সাহায্য করেছিলেন। এমনটাই জানিয়েছেন মুখ্য বনপ্রহরী সুরেন্দ্র কুমার।
মলাপ্পুরামে খাবারের সঙ্গে বিস্ফোরক খাইয়ে হাতিটিকে বর্বরোচিত হত্যা করেছে মানুষ। কিন্তু মনুষ্যত্বের নামমাত্র চিহ্ন থাকলে এরকম অমানবিক কাজ করা কি সম্ভব! মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ণ জানিয়েছিলেন তিনজন সন্দেহভাজন রয়েছে। তাদের গ্রেফতার করা হবে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: ১৪ দিন কিছু খেতে পারেনি সেই গর্ভবতী হাতি! মুখে, গলায় ছিল গভীর ক্ষত


 আজ প্রথম গ্রেফতারের খবর মিলল রাজ্য বনমন্ত্রীর কাছ থেকে। বিস্ফোরক খাওয়ার দরুনই মুখে অধিক আঘাতের জন্য মারা যায় হাতিটি। বাকি সন্দেহভাজনেরও খুঁজে বেড়াচ্ছে পুলিস। পালাক্কাড় জেলার পুলিস প্রধান শিব বিক্রম জানিয়েছেন, বাকিদের উদ্দেশ্য তল্লাশি চলছে।
২৭ মে খাবরের সন্ধানে সাইলেন্ট ভ্যালি জাতীয় উদ্যানের পাশের একটি গ্রামে ঢুকে পড়েছিল ওই হাতিটি। সেখানেই বিস্ফোকর ভর্তি কোনও খাবার তাকে খাইয়ে দেওয়া হয়। তারপর যন্ত্রণায় এদিক ওদিক ছুটে বেড়িয়ে শেষে একটি নদীতে দাঁড়িয়েই সন্তানসহ মারা যায় গর্ভবতী হাতিটি। এরপর প্রতিবাদে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। অবশেষে গ্রেফতার হল প্রথম জন। কিন্তু এখনও অধরা বাকিরা।