ওয়েব ডেস্ক: উরি কাণ্ডের জেরে ইসলামাবাদে আসন্ন সার্ক বৈঠকে অংশ নিচ্ছে না ভারত। জঙ্গি হামলায় আঠেরোজন জওয়ানের মৃত্যুর পর কড়া অবস্থানের কথা ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। জবাব দিতে কূটনীতিকেই হাতিয়ার করে দিল্লি। আর সেই পথেই অল আউট আক্রমণে ভারত।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মঙ্গলবার পাক হাইকমিশনার আবদুল বাসিতকে তলব করেন বিদেশসচিব এস জয়শঙ্কর। উরি কাণ্ডে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে তথ্যপ্রমাণ পেশ করেন তিনি।শনিবার নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের দুই বাসিন্দাকে গ্রেফতার করা হয়। গোয়েন্দারা নিশ্চিত, উরির হামলাকারীদের গাইড হিসেবে কাজ করেছিল ধৃতরা। তাদের পরিচয় বাসিতের হাতে তুলে দেন জয়শঙ্কর।


পশ্চিম আকাশে শক্তিপরীক্ষা ভারতীয় বায়ুসেনার!


উরি হামলায় নিহত জঙ্গি হাফিজ আহমেদ পাক অধিকৃত কাশ্মীরের মুজফ্ফরাবাদের বাসিন্দা। পাক জঙ্গি মহম্মদ কবীর আওয়ান এবং বাসারত হামলাকারীদের হ্যান্ডলার ছিল। গাইড হিসেবে নিযুক্ত ছিল ফৈজল হুসেন আওয়ান এবং ইয়াসিন খুরশিদ। এরা দুজনেও মুজফ্ফরাবাদের বাসিন্দা।


সিন্ধুর জল আর রক্ত একসঙ্গে বইতে পারে না। সোমবারের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী পাকিস্তানকে এই বার্তা দেওয়ায় পাল্টা সুর চড়িয়েছে ইসলামাবাদ। পাক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সরতাজ আজিজের দাবি, আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ভারত একতরফা চুক্তি ভাঙতে পারে না। চুক্তি লঙ্ঘন করা হলে, পাকিস্তান আন্তর্জাতিক আদালতে যাবে। সরতাজ আজিজ, পাক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা। ১৯৯৬ সালে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার চুক্তি মেনে পাকিস্তানকে সর্বোচ্চ সুবিধা প্রাপ্ত দেশ বা MOST FAVOURED NATION মর্যাদা দেয় ভারত। সেই মর্যাদা বহাল থাকবে কিনা, তা নিয়ে ২৯ সেপ্টেম্বর বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী। MFN মর্যাদা বাতিল হলে প্রভাব পড়বে পাকিস্তানের অর্থনীতিতে।


ইসরোর রকেটে চড়ে মহাকাশে আটটি স্যাটেলাইট, তার মধ্যে তিনটি ভারতের নিজস্ব


দিল্লির কূটনৈতিক চালে আন্তর্জাতিক মঞ্চে মুখে পুড়েছে পাকিস্তানের। এবার উরি হামলার তথ্য প্রমাণ দিয়ে আরও চাপ বাড়াল দিল্লি।