ওয়েব ডেস্ক: কূটনৈতিক পর্যায়ে পাকিস্তানকে কোণঠাসা করতে অল আউট আক্রমণে ভারত। রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভা থেকে মানবাধিকার পর্ষদ। উরির জঙ্গি হামলা নিয়ে সুর চড়িয়েছে দিল্লি। স্ট্র্যাটেজি ঠিক করতে আজও উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। উরির সেনা ঘাঁটিতে তদন্তে এনআইএ গোয়েন্দারা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

"জবাব দেবে ভারত'


উরি হামলার জবাব ভারত দেবেই। আশ্বাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সেনাঘাঁটিতে জঙ্গি হামলার জবাব দিতে একাধিক ফ্রন্টে পাকিস্তানকে কোণঠাসা করতে মরিয়া ভারত। সেনাঘাঁটিতে জঙ্গি হানার ঘটনায় তদন্তে উরি গিয়েছে এনআইএ। আর্মি ব্রিগেড হেডকোয়ার্টার থেকে তথ্য প্রমাণ সংগ্রহ করেছেন।


আরও পড়ুন- এই মাসেই সপ্তম পে কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী বেতন সেনাদের


জঙ্গিদের কাছ থেকে পাওয়া অস্ত্র, জিপিএস, ম্যাপ খতিয়ে দেখেন গোয়েন্দারা। জঙ্গিদের যাত্রাপথের হদিশ পেতে জিপিএস গুলি পরীক্ষার জন্য আমেরিকায় পাঠানো হবে
সংগ্রহ করা হয়েছে নিহত জঙ্গিদের রক্ত এবং ডিএনএ-র নমুনা।


দফায় দফায় বৈঠক


মঙ্গলবারও দিল্লিতে সেনা ও গোয়েন্দাকর্তাদের নিয়ে বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিএসএফকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছেন রাজনাথ সিং।  সরেজমিনে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে শ্রীনগরে যান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব রাজীব মহর্ষি।
দেশে ফিরলেন বিদেশসচিব


বিদেশ সফর কাটছাঁট করে থেকে তড়িঘড়ি  ভিয়েনা থেকে দেশে ফেরেন বিদেশসচিব এস জয়শঙ্কর। বৈঠকে তাঁর উপস্থিতি থেকেই স্পষ্ট,  কূটনৈতিকভাবে পাকিস্তানকে কোণঠাসা করতে ঘুঁটি সাজাচ্ছে ভারত।


কূটনৈতিক প্রত্যাঘাত


২৬ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় বক্তব্য রাখবেন সুষমা স্বরাজ। প্রত্যাশামতই উরির জঙ্গি হানা নিয়ে সরব হবেন বিদেশমন্ত্রী। সীমান্ত সন্ত্রাস বন্ধের দাবিতেও জোরাল সওয়াল করবেন সুষমা। জেনিভায় রাষ্ট্রসংঘের ৩৩তম মানবাধিকার কাউন্সিলের সভাতেও সরব দিল্লি। যেকোনও মূল্যে কূটনৈতিকভাবে পাকিস্তানকে কোণঠাসা করতে অল আউট আক্রমণে ভারত।