ওয়েব ডেস্ক, ৯ অগাস্ট। ডোকলাম নিয়ে ভারত-চিন বিবাদ চলছে। এর মধ্যেই সীমান্তে রাস্তার উন্নয়নে ২৫৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বরাদ্দ করেছে নরেন্দ্র মোদীর সরকার। এই পদক্ষেপকে চিনের সিল্ক রুটের পাল্টা বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহলের একাংশ। ১,৩৬০ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়কপথ উত্তর-পূর্ব ভারত এবং থাইল্যান্ড, মায়ানমার দেশগুলির সঙ্গে ‌যোগসূত্র তৈরি করবে। ওই অঞ্চলে অর্থনীতি ও কৌশলগত  এই সড়কপথই আগামিদিনে ভারত-চিনের মধ্যে নতুন বিতর্কের বিষয় হয়ে উঠতে চলেছে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গত দুবছরে সীমান্তবর্তী এলাকায় রাস্তা নির্মাণে ভারত ৪.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে মণিপুরের মোরে থেকে মায়ানমার হয়ে থাইল্যান্ড প‌র্যন্ত সড়কপথও। ‘ওয়ান বেল্ট ওয়ান করিডর’ প্রকল্পে ইউরোপ ও আফ্রিকার সঙ্গে সড়কপথের মাধ্যমে ‌যোগা‌যোগ গড়ে তুলতে চাইছে বেজিং। ট্রিলিয়ন ডলারের এই বিশাল পরিকল্পনায় ৬২টি দেশের সঙ্গে চিনের বাণিজ্যিক সম্পর্ক গড়ে উঠবে। পাক অধিকৃত কাশ্মীরের উপর দিয়ে চিন রাস্তা তৈরি করছে। এনিয়ে ইতিমধ্যেই আপত্তি জানিয়েছে নয়াদিল্লি। 


‘অ্যাক্ট ইস্ট’ নীতি নিয়েছে মোদী সরকার। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রাস্তা, রেলপথ নির্মাণের প্রকল্প নতুন নয়। ২০০১ সালেই প্রথম পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল। এবার থাইল্যান্ড, মায়ানমারের সঙ্গে কম্বোডিয়া, লাওস ও ভিয়েতনামকে জুড়তে চলেছে ভারত। প্রকল্পে বিনিয়োগ করছে এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাঙ্ক।