ওয়েব ডেস্ক : আরও শক্তিশালী হল নৌসেনা। জলে নামল দ্বিতীয় স্করপেন সাবমেরিন INS খান্ডেরি। জলের নিচে কিংবা ওপরে, টর্পেডো আর আন্টি শিপ মিসাইল ছোড়ায় সিদ্ধহস্ত এই ডুবো জাহাজ। ডিসেম্বরেই বাহিনীতে যুক্ত করা হবে INS খান্ডেরিকে। জলের তলায় দুরন্ত গতি...বোঝার আগেই খতম করতে পারে শত্রুকে। মাজগাঁও বন্দরে জলে নামল INS খাণ্ডেরি। ভারতীয় নৌ বাহিনীর দ্বিতীয় স্করপেন সাবমেরিন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জলে নামল  INS খাণ্ডেরি। প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ ভামরে এবং নৌ সেনা প্রধান অ্যাডমিরাল সুনীল লানবারের উপস্থিতি আনুষ্ঠানিক জল যাত্রা শুরু হল খান্ডেরির। এখন চলবে পরীক্ষা। তার পরে ডিসেম্বরে বাহিনীর অন্তর্ভূক্ত করা হবে এই ডুবো জাহাজকে। গত বছরই জলে নামানো হয় ভারতের প্রথম স্করপেন ক্লাস সাবমেরিন INS কলবরীকে। তার পরীক্ষামূলক যাত্রা শেষের পথে। কিছু দিনের মধ্যেই বাহিনীর শান বাড়াবে সে।


আরও পড়ুন- তেজ বাহাদুরের ভিডিও নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কাছে রিপোর্ট তলব PMO-র


স্করপেন ডুবো জাহাজের বৈশিষ্ট্য কি? কেন বাহিনীর কাছে তা গুরুত্ব পূর্ণ?


জলের তলায় নিঃশব্দে যাতায়াত করতে পারে স্করপেন। প্রতিপক্ষের উপর আচমকা হামলা চালাতে জুড়ি নেই। জলের নিচে থাকুক বা ওপরে টর্পেডো আর আন্টি শিপ মিসাইল ব্যবহারে অপ্রতিরোধ্য। গুপ্তচরবৃত্তি, জলের তলায় মাইন পাতা বা সাবমেরিন বিধ্বংসী যুদ্ধ করতে পারে এই ডুবো জাহাজ। নৌবাহিনীতে এই মুহূর্তে ১৩টি সাধারণ সাবমেরিন এবং  ২টি নিউক্লিয়ার সাবমেরিন রয়েছে। শক্তি বাড়াতে দরকার আরো ডুবো জাহাজের। ফান্সের সঙ্গে মোট ছটি স্করপেন সাবমেরিন তৈরির চুক্তি হয়েছে ভারতের। গত বছর স্করপেন সাবমেরিন নিয়ে গোপন তথ্য ফাঁসের অভিযোগে তোলপাড় শুরু হয়। তবে তাতে সাবমেরিনগুলির সক্ষমতা কমছে না। বরং বাহিনীর দক্ষতা বাড়ছে বলেই দাবি নৌসেনার। ন'মাস পর জলে নামবে তৃতীয় স্করপেন ডুবো জাহাজ। তার পর ন মাস অন্তর বাকি তিনটিকেও জলে নামানো হবে।