১২৫ কোটির দেশে স্মার্ট ফোনেরই সংখ্যা হবে ৫০ কোটি!
আমেরিকার প্রতি ১০০ ঘরে কম্পিউটারের সংখ্যা ১০৪। এই তথ্যে চোখ কপালে উঠেছিল অনেকেরই। উন্নত দেশের এই গ্যাজেট প্রেম দেখে অনেকেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বলেছিল ডিজিটাল অ্যামেরিকা। সেই ডিজিটাইজেশনের শুরু। বাংলাদেশে শেখ হাসিনার সরকারও ক্ষমতায় এসে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ডাক দিয়েছিল। পিছিয়ে নেই ভারতও। মেক ইন ইন্ডিয়া`র একটা বড় অংশ ভারতকে স্মার্ট ফোনে দিক্ষিত করা। ঘরে ঘরে আলো পৌঁছানোর থেকেও থ্রিজি স্পিডে গ্রাহকদের পকেটে পৌঁছে যাচ্ছে ফোন। মানুষ বিবর্তনের পথে ধরে এগিয়ে যেতে যেতে স্মার্ট যুগে এসে পড়েছে, সুতরাং ঢাউস ফোনের দিন শেষ। ফোন এখন শর্টার অ্যান্ড স্মার্টার। যেমনটা বিএসএনএলের বিজ্ঞাপনেও দেখা যেত, `কর লো দুনিয়া মুঠঠি মে`। ভারত সরকারের টেলিকম মন্ত্রী রবি শঙ্কর প্রসাদের মত, `ভারত যেভাবে টেলিকম ব্যবসার জাল বুনেছে গোটা ভারতে, তাতে দেশে ৫০ কোটি স্মার্ট ফোন ব্যবহার শুধু সময়ের অপেক্ষা।`
ওয়েব ডেস্ক: আমেরিকার প্রতি ১০০ ঘরে কম্পিউটারের সংখ্যা ১০৪। এই তথ্যে চোখ কপালে উঠেছিল অনেকেরই। উন্নত দেশের এই গ্যাজেট প্রেম দেখে অনেকেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বলেছিল ডিজিটাল অ্যামেরিকা। সেই ডিজিটাইজেশনের শুরু। বাংলাদেশে শেখ হাসিনার সরকারও ক্ষমতায় এসে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ডাক দিয়েছিল। পিছিয়ে নেই ভারতও। মেক ইন ইন্ডিয়া'র একটা বড় অংশ ভারতকে স্মার্ট ফোনে দিক্ষিত করা। ঘরে ঘরে আলো পৌঁছানোর থেকেও থ্রিজি স্পিডে গ্রাহকদের পকেটে পৌঁছে যাচ্ছে ফোন। মানুষ বিবর্তনের পথে ধরে এগিয়ে যেতে যেতে স্মার্ট যুগে এসে পড়েছে, সুতরাং ঢাউস ফোনের দিন শেষ। ফোন এখন শর্টার অ্যান্ড স্মার্টার। যেমনটা বিএসএনএলের বিজ্ঞাপনেও দেখা যেত, 'কর লো দুনিয়া মুঠঠি মে'। ভারত সরকারের টেলিকম মন্ত্রী রবি শঙ্কর প্রসাদের মত, "ভারত যেভাবে টেলিকম ব্যবসার জাল বুনেছে গোটা ভারতে, তাতে দেশে ৫০ কোটি স্মার্ট ফোন ব্যবহার শুধু সময়ের অপেক্ষা।"
বর্তমান সময়ে ভারতের প্রায় ৪০ কোটি মানুষ ইণ্টারনেট ব্যবহার করে। আর তার বেশির ভাগ অংশই ফোন থেকে ইন্টারনেট করেন। শহরাঞ্চলের মত গ্রাম্য অঞ্চলেও স্মার্ট ফোনের ব্যবহার বৃদ্ধি পেলে, ৫০ কোটি পৌঁছে যেতে বিশেষ দেরি হবে না, মত রবি শঙ্কর প্রসাদের।