নিজস্ব প্রতিবেদন: জম্মু-কাশ্মীরে অনুচ্ছেদ ৩৭০ বাতিলের পর চলতি মাসে এই প্রথম একমঞ্চে দেখা যাবে ভারত ও পাকিস্তানের দুই রাষ্ট্রপ্রধান নরেন্দ্র মোদী এবং ইমরান খানকে। মঞ্চ রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ সভা। কিন্তু তাঁদের মধ্যে আলাদা করে বৈঠক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই বলে জানা যাচ্ছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


সূত্রে খবর, রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ সভায় বক্তৃতা রাখবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ওই মঞ্চে দাঁড়িয়ে সন্ত্রাসবাদ উত্খাতের কড়া বার্তা দিতে পারেন তিনি। জানা যাচ্ছে, মোদীর পরই বক্তৃতা রাখবেন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। এই মুহূর্তে রাষ্ট্রসঙ্ঘের মঞ্চেও কোণঠাসা পাকিস্তান। পরমাণ যুদ্ধের হুমকি দিয়ে আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করছেন ইমরান, যা ভালো চোখে দেখছে না বিশ্বের অন্যান্য রাষ্ট্রপ্রধানরা। শুক্রবার পাক অধিকৃত কাশ্মীরে গিয়ে এক শহিদ দিবস অনুষ্ঠানে বক্তৃতা রাখে ইমরান। বলেন, কাশ্মীরে ভারতের কার্যকলাপে র জবাব দেবে পাকিস্তান। এর জন্য দায়ী থাকবে আন্তর্জাতিক মহল।


আরও পড়ুন- মাসুদ আজহার কোনও দিনই পাক জেলে ছিল না, দাবি ভারতীয় গোয়েন্দাদের


উল্লেখ্য, কাশ্মীর নিয়ে রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদে রুদ্ধদ্বার বৈঠক হয়। ওই বৈঠক পাকিস্তানের অনুরোধেই ডাকা হয়েছিল। কিন্তু চিন ছাড়া আমেরিকা, ফ্রান্স, ব্রিটেন এবং রাশিয়া এই ৪ শক্তিধর রাষ্ট্র জানিয়ে দেয় কাশ্মীর সমস্যা ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এ প্রসঙ্গে নাক গলানোর প্রয়োজন নেই বলে জানিয়ে দেয় তারা। পাশাপাশি, সৌদি আরব-সহ অন্যান্য ইসলামিক দেশগুলিও ভারতের পাশেই  দাঁড়াতে দেখা যায়।  উল্লেখ্য, জুনে কিরঘিজস্তানের বিশকেকে সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের মঞ্চ শেয়ার করেন মোদী- ইমরান। ফ্রান্সে জি সেভেনেও উপস্থিত ছিলেন তাঁরা। কিন্তু তাঁদের মধ্যে বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। ভারত তাদের অবস্থানে স্পষ্ট, সন্ত্রাসবাদ এবং আলোচনা এক সঙ্গে চলতে পারে না।