ওয়েব ডেস্ক: লক্ষণরেখা পার হওয়ার রাস্তাটা সহজ ছিল না। প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিক্কর ও বাঙালি বায়ুসেনা-প্রধান অরূপ রাহা ছক ভাঙার সিদ্ধান্ত নেন। যুদ্ধবিমানের ককপিটও খুলে দেওয়া হয় মহিলাদের জন্য। শেষ ধাপে ছজন মহিলা ক্যাডেট দৌড়ে ছিলেন। তাঁদের মধ্যে ইতিহাসের পাতায় জায়গা করে নিলেন আভানি, মোহনা ও ভাবনা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মধ্যপ্রদেশের সরকারি অফিসারের মেয়ে আভানি চতুর্বেদী। রেওয়ার আদর্শ স্কুলে পড়াশোনা। জয়পুরের বনস্থালি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক। ইতিহাসে পা রেখে যুদ্ধজয়ের কথাই আভানির মুখে। লক্ষ্যে পৌছতে স্বপ্ন দেখাটা জরুরি। বলছেন সদ্য কুড়ি পেরনো আভানি।


বিহারের বেগুসরাইয়ের ইন্ডিয়ান ওয়েল কর্পোরেশনের ইঞ্জিনিয়ারের মেয়ে ভাবনা কান্থ। বারাউনির ডিএভি পাবলিক স্কুলে পড়াশোনা। বেঙ্গালুরুর বিএমএস কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে মেডিক্যাল ইলেকট্রনিক্সের স্নাতক। ইতিহাসে পা রেখেছেন। কিন্তু এখনও অনেক বাধা পেরনো জরুরি। চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি ভাবনা।


ভারতীয় বিমান বাহিনীর অফিসারের ঘরে জন্ম মোহনা সিংয়ের। নয়াদিল্লির এয়ারফোর্স স্কুলে পড়াশোনা। অমৃতসরের গ্লোবাল ইন্সটিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড এমার্জিং টেকনোলজি থেকে ইলেকট্রনিক্স ও কমিউনিকেশনের স্নাতক। স্বপ্ন দেখতেন ছোট থেকেই। কিন্তু সেই স্বপ্ন যে এভাবে বাস্তবের মাটি ছুঁয়ে ফেলবে, ভাবতেই পারেননি মোহনা।


এই তো সবে শুরু। জীবনের সবচেয়ে বড় ঘটনার পর ওঁদের মুখ-চোখে দৃঢ়তার ছাপ স্পষ্ট। জানেন, সামনে আরও কঠিন লড়াই।