নিজস্ব প্রতিবেদন: গতকাল রাত ৮টা নাগাদ তিহাড় জেল থেকে ছাড়া পেয়েই পৌঁছে গিয়েছিলেন ১০ জনপথে। দেখা করেন কংগ্রেসের কার্যনির্বাহী সভাপতি সনিয়া গান্ধীর সঙ্গে। আর আজ পৌঁছে গেলেন সোজা সংসদে। জানা যাচ্ছে, সংসদ থেকে বেরিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করতে পারেন রাজ্যসভার সাংসদ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তবে, মামলা নিয়ে মুখ খোলা বারণ। গতকাল সুপ্রিম কোর্ট জামিন দেওয়ার সময় কিছু বেশ কিছু শর্ত চাপিয়ে দেন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরমের উপর। এর মধ্যে সাংবাদিকদের সামনে মামলা নিয়ে মুখ খুলতে নিষেধ করা হয়েছে। আদালতের অনুমতি নিয়ে করতে হবে বিদেশ ভ্রমণ।  আরও বেশ কিছু বিধি নিষেধ আরোপ করা হয়েছে। জেল থেকে বেরিয়ে চিদম্বরম বলেন, “১০৬ দিন পর মুক্ত বাতাসে নিঃশ্বাস নিতে পেরে ভাল লাগছে।” আইএনএক্স দুর্নীতি মামলায় অগস্ট থেকে কখন সিবিআই কখনও ইডির হেফাজতে থাকতে হয়েছে। ১০৬ দিন তিহাড় জেলে রাত কাটান তিনি। একাধিক বার জামিনের আবেদন করেও পাননি পি চিদম্বরম।



আরও পড়ুন- উন্নাও-এ নির্যাতিতাকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা, জামিন পেয়েই 'প্রতিশোধ' অভিযুক্তদের


ইডি-র তদন্তকারীদের দাবি,চিদম্বরম প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। সাক্ষী এবং তদন্তে প্রভাব খাটাতে পারেন তিনি। এছাড়াও, তদন্তে চিদম্বরম সহযোগিতা করছেন না বলে তদন্তকারীদের অভিযোগ ছিল।  এই যুক্তিতে একাধিকবার তাঁর জামিন নাকচ হয়েছে। তবে, বুধবার সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ ছিল, চিদম্বরমের উপর যে পরীক্ষা-নিরিক্ষা চালানো হয়েছে, তাতে স্পষ্ট তিনি তদন্তে পূর্ণ সহযোগিতা করেছেন।