নিজস্ব প্রতিবেদনঃ জনতা দল (সেকুলার) প্রধান এইচডি কুমারস্বামী নিজের দলে বিধায়কদের একজোট করে রাখতে ব্যর্থ হয়েছেন। শুক্রবার কর্ণাটক বিধানসভায় রাজ্যসভার ভোট চলাকালীন জেডিএস নেতা কে শ্রীনিবাস গৌড়া বলেন তিনই কংগ্রেস প্রার্থীকে ভোট দিয়েছেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভোট দিয়ে বেরিয়ে এসে গৌড়া বলেন, “আমি কংগ্রেস কে ভোট দিয়েছি... কারণ আমার পছন্দ হয়েছিল ।”


 



এর আগে কুমারস্বামী রাজ্যসভা নির্বাচনে ঘড়া কেনাবেচার অভিযোগ তোলেন। তিনই বলেন কংগ্রেস নেতা সিদ্দারামাইয়া তাঁর দলের বিধায়কদের উপর চাপ সৃষ্টি করেছেন। সিদ্দারামাইয়ার দাবি ছিল কিছু জেডিএস নেতা কংগ্রেসের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছেন। সেই প্রসঙ্গে কুমারস্বামী এই অভিযোগ করেন। 


কর্ণাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর দাবি করেন সিদ্দারামাইয়া জেডিএস বিধায়কদের উদ্দেশ্যে খোলা চিঠি লিখে কংগ্রেস প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার আবেদন করেন। তিনই আরও বলে সিদ্দারামাইয়া সেই চিঠি নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্টও করেন। যদিও কংগ্রেস নেতা সিদ্দারামাইয়া এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। 


কুমারস্বামী আরও অভিযোগ করেন কিছুদিন আগে বিজেপির সাধারণ সম্পাদক সিটি রবিকে কংগ্রেস অফিসে ঢুকতে দেখা যায়। তাঁর দাবি রবি কংগ্রেস অফিসে জান বিজেপি প্রার্থীর জয় নিশ্চিত করার জন্য। 


আরও পড়ুনঃ  Rajya Sabha polls: কোন অঙ্কে রাজ্যসভায় নেতারা? জেনে নিন নির্বাচন পদ্ধতি এবং ফর্মুলা


কুমারস্বামী দাবি করেন কে শ্রীনিবাস গৌড়া কংগ্রেসকে ভোট দেওয়ার কথা বলার পড়েও তাদের কাছে ৩০ থেকে ৩১ জন বিধায়ক রয়েছেন জেডিএস প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার জন্য। 


উদ্যোগপতি এবং সমাজকর্মী কুপেন্দ্র রেডিকে রাজ্যসভার প্রথম প্রার্থী করেছে জেডিএস। অন্যদিকে কংগ্রেস তাদের দ্বিতীয় প্রার্থী হিসেবে মনসুর আলি খানকে প্রার্থী করেছে জেডিএসকে চাপে রাখার জন্য। 


নির্বাচনের একদিন আগে বৃহস্পতিবার কুমারস্বামী কংগ্রেসকে আবেদন করেন বিজেপিকে হারানোর জন্য যেন তাদের বিধায়করা নিজেদের দ্বিতীয় পছন্দ হিসেবে জেডিএস প্রার্থীকে নির্বাচন করেন। কর্ণাটকের রাজ্যসভা নির্বাচন চারটি আসনের জন্য মোট ছয় জন প্রার্থী লড়াই করছেন।  


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)