নিজস্ব প্রতিবেদন: জেটের জট অব্যাহত। ইস্তফা দিলেন জেট এয়ারওয়েজ সংস্থার ডেপুটি সিইও এবং মুখ্য ফিনানশিয়াল অফিসার অমিত আগরওয়াল। সংস্থার তরফে জানানো হয়, “ডেপুটি সিইও ও সিএফও অমিত আগরওয়াল ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে ইস্তফা দেন।” গতকালই তাঁর ইস্তফাপত্র সংস্থা গ্রহণ করেছে বলে জানা গিয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


অন্য দিকে মর্টগেজ ঋণদাতা এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক-ও জেট এয়ারওয়েজের অফিস বিক্রি করার জন্য নোটিস জারি করে। ব্যাঙ্ক তরফে জানানো হয়, প্রায় ৪১৪ কোটি টাকার ঋণ শুধতে ব্যর্থ হয়েছে জেট এয়ারওয়েজ। ওই মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে কড়া পদক্ষেপ করেছে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক।


প্রায় ৮,৫০০ কোটি টাকার ঋণে ডুবে জেট এয়ারওয়েজ। ওই সংস্থার ২২ হাজার কর্মীর ভবিষ্যতও অনিশ্চিত। অর্নিদিষ্টকাল পর্যন্ত বিমান পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কর্মীদের বেতন এবং পরিষেবা চালু করার আর্জি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে দ্বারস্থ হয়েছে জেট পাইলটদের সংগঠন ন্যাশনাল অ্যাভিয়েশন গিল্ড। তাদের অভিযোগ, এই মুহূর্তে সংস্থার রাশ যাদের হাতে, ঋণদাতা স্টেট ব্যাঙ্ক গোষ্ঠীও প্রতিশ্রুতি মতো ১৫০০ কোটি টাকার অন্তর্বর্তীকালীন পুঁজি সাহয্য করছে না।


আরও পড়ুন- জল্পনায় নিতিন, মোদী-শাহ সরে যাওয়ার শর্তে কী সমর্থন দেবেন মমতা?


তবে, স্টেট ব্যাঙ্ক গোষ্ঠীর দাবি, লগ্নিকারীর সন্ধান মিললেই অন্তর্বর্তীকালীন টাকা দেওয়া হবে। এখন পর্যন্ত জেট এয়ারওয়েজ নিলামে অংশীদারি সংস্থা এতিহাদ ছাড়া এখন পর্যন্ত আগ্রহ দেখায়নি। স্টেট ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান রজনীশ কুমার বলেন, এখনও তিনটি সংস্থার সঙ্গে কথা চলছে।