নিজস্ব প্রতিবেদন: জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালের ছাত্র সংসদ কাদের দখলে থাকবে তার ফয়সলা হতে পারে রবিবার বিকালে। শনিবার বাম ছাত্র ইউনিয়ন ও অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের ছাত্রদের মধ্যে সংঘর্ষের জেরা ভোট গণনা বন্ধ করে দেওয়া হয়। অভিযোগ ছিল এবিভিপির সদস্যরা ভোট গণনা কেন্দ্রে হামলা করে। এরপরই ভোটগণনা বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে এখনও পর্যন্ত চারটি আসনেই এগিয়ে রয়েছে বাম জোট।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-মাঝেরহাট উড়ালপুল দুর্ঘটনায় দায়ী ৮ সরকারি আধিকারিকের গাফিলতি


এবার নির্বাচনে বাম জোটে রয়েছে আইসা, এসএফআই, ডিএসএফ, এআইএসএফ। অন্যদিকে রয়েছে এবিভিপি, এনএসইউআই, বিএপিএসএ। এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী যুগ্ম সম্পাদক পদের দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন বাম জোটের প্রার্থী আমুথা(১০৪৯ ভোট)। এবিভিপি রয়েছে তৃতীয় স্থানে।


প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচনে এগিয়ে বাম প্রার্থী এম সাঁই বালাজি(১০৭৫)। এর পরেই রয়েছেন এবিভিপির ললিত পাণ্ডে(৫৪৫)। বিরষা আম্বেদকর ফুলে স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন(৩৪৬) তৃতীয় ও আরজেডি চতুর্থ স্থানে রয়েছে।


আরও পড়ুন-বিজেপি কর্মী ত্রিলোচন মাহাতো খুনে গ্রেফতার তৃণমূলের প্রাক্তন জেলা সভাধিপতির ছেলে 


ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে এগিয়ে সারিকা(১২২৯), এর পরেই রয়েছে এবিভিপি ও বিএপিএসএ।


সম্পাদক পদের দৌড়েও এগিয়ে বাম ছাত্র জোট(১২৭৫)। এর পরেই রয়েছে এবিভিপি।


শনিবার ভোটগণনা নিয়ে গোলমাল বেধে যায়। এবিভিপির অভিয়োগ ছিল তাদের না জানিয়েই ভোট গণনা শুরু হয়েছে। এর প্রতিবাদের তারা ভোট গণনা কেন্দ্রে গিয়ে ভাঙচুর করে ও ভোটকর্মীদের মারধর করে বলে অভিযোগ। এবার রেকর্ড ভোট পড়ে। গত পাঁচ বছরের মধ্যে এবার ভোট পড়ার হার ৬৭.৮ শতাংশ।