ওয়েব ডেস্ক: জানমালের দায়িত্ব নিজেকেই নিতে হবে। মাল রয়ে গেলেও রয়ে যেতে পারে, ভূস্বর্গে জানের ঠিক নেই। বুলেট কিম্বা বোমের স্প্লিন্টার নিদেন পক্ষে পাত্থর। যেকোনও সময়ে ভূস্বর্গ থেকে সরাসরি স্বর্গে পৌছে দেওয়ার বন্দোবস্ত। ভয় পাচ্ছেন কাশ্মীরে কাজের খোঁজে আসা বিহার, ঝাড়খণ্ডের শ্রমিকরা।


৮ জুলাই। তারপর থেকে অগ্নিগর্ভ কাশ্মীর এখনও পর্যন্ত কম করে ৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে , প্রায় সাড়ে ৩ হাজার মানুষ জখম। রাজ্যের আনাচে কানাচে টহল দিচ্ছে সামরিক বাহিনী। ঝঞ্চাট তবু কাটেনি। আবেগ বিক্ষোভের জেরে অবরোধ, আক্রমনে এখনও তটস্থ কাশ্মীর। চলছে কার্ফুও। একদিকে আশান্তির জন্য যখন তখন দুর্ঘটনার সম্ভাবনা বিষের ওপর গোদফোড়ার মত লাগাতার কার্ফু। মজুত খাবারে পড়েছে টান। দোকান থেকে যে কেনা হবে সেই সম্ভাবনাও নেই, কারণে দোকানেও  টানাটানি। তারপর যাঁরা বিহার, ঝাড়খণ্ড থেকে পেটের টানে কাশ্মীরে এসে বিভিন্ন দোকানে কাজ করতেন কিম্বা নিজেরাই ছোটখাটো পানের দোকান বা অন্য কোনও দোকান খুলেছিলেন তাদের দোকানও বন্ধ। অতএব বন্ধ ঘরে বসে থাকা ছাড়া উপায় নেই। সেটাও কতটা নিরপাদ, তা নিয়ে রয়েছে প্রশ্ন।