নিজস্ব প্রতিবেদন: বৃষ্টি বাদলে বাঙালির পাত খিচুরি ছাড়া জমে না। সেই খিচুরিই এবার পেতে চলেছে দেশের জাতীয় খাবারের স্বীকৃতি। নবভারত টাইমসের প্রতিবেদনের দাবি, আগামী ৪ নভেম্বর খিচুরিকে জাতীয় খাবারের তকমা দিতে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। ওই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে দেশের সেরা শ্যেফদের। ৮০০ কেজি খিচুরি তৈরি করবেন তাঁরা।   


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গোটা অনুষ্ঠানের দায়িত্বে কেন্দ্রীয় খাদ্য প্রক্রিয়া মন্ত্রক। মন্ত্রকের দাবি, সব শ্রেণির মানুষই খিচুরি খান। স্বাস্থ্যের পক্ষেও ভাল। খিচুরি রান্না করতে বেশি সময় লাগে না। পাশাপাশি খরচও কম। ভারতীয় রসনার রাজা খিচুরি।   
  
জানা গিয়েছে, খিচুরির নাম প্রস্তাব করেছিলেন খাদ্য প্রক্রিয়াকরণমন্ত্রী হরসিমরত কৌর। সেই প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ৪ নভেম্বর গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম তুলতে তৈরি করা হবে ৪,৮০০ কিলোগ্রাম খিচুরি।



পশ্চিমবঙ্গ-সহ উত্তর ও পশ্চিমভারতে চাল-ডালের পদ খিচুরি নামে প্রসিদ্ধ। দক্ষিণ ভারতে আবার খিচুরি পোঙ্গল ও হুগ্গি নামে পরিচিত। তবে বর্ষায় জমিয়ে খিচুরি খেতে পারে শুধু বাঙালিই। এব্যাপারে বাঙালির ধারেকাছে কেউ নেই। মাছ ভাজা, ডিম ভাজার সঙ্গে আলু ভাজা দিয়ে খিচুরির অন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছে রসনাপ্রিয় বাঙালি।


আরও পড়ুন, দাগী সাংসদ-বিধায়কদের আজীবন নির্বাসন, সুপ্রিম কোর্টে জানাল নির্বাচন কমিশন