ভরা সভায় মুখ্যমন্ত্রীকে চুমু খেলেন পঞ্চায়েত সদস্য !
দুই রাজ্যের দুই জনপ্রতিনিধি। দুটি ভিন্ন ঘটনায় দুজনেই পড়লেন অস্বস্তিতে। একজন খালের পচা জলে পড়ে গিয়ে হাবুডুবু খেলেন। অন্যজনকে ভরা সভায় চুমু খেলেন তাঁরই দলের মহিলা কর্মী। প্রথমজন পানাজির মেয়র সুরেন্দ্র ফুর্তাদো। দ্বিতীয়জন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধারামাইয়া। শহরের বুক চিরে চলে যাওয়া খালের জল পরিষ্কার করতে হবে। কীভাবে জঞ্জাল সাফাইয়ের কাজ হবে, সরেজমিনে সেটাই দেখাচ্ছিলেন পানাজির মেয়র সুরেন্দ্র ফুর্তাদো। বোটে চড়ে সেন্ট ইনেজ খাল পরিদর্শন করছিলেন তিনি। পাড়ে তখন দাঁড়িয়ে সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিরা। মেয়রসাহেব নিজেই দেখাচ্ছিলেন, কী করে কাজ করবে আগাছা তোলার মেসিন।
ওয়েব ডেস্ক: দুই রাজ্যের দুই জনপ্রতিনিধি। দুটি ভিন্ন ঘটনায় দুজনেই পড়লেন অস্বস্তিতে। একজন খালের পচা জলে পড়ে গিয়ে হাবুডুবু খেলেন। অন্যজনকে ভরা সভায় চুমু খেলেন তাঁরই দলের মহিলা কর্মী। প্রথমজন পানাজির মেয়র সুরেন্দ্র ফুর্তাদো। দ্বিতীয়জন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধারামাইয়া। শহরের বুক চিরে চলে যাওয়া খালের জল পরিষ্কার করতে হবে। কীভাবে জঞ্জাল সাফাইয়ের কাজ হবে, সরেজমিনে সেটাই দেখাচ্ছিলেন পানাজির মেয়র সুরেন্দ্র ফুর্তাদো। বোটে চড়ে সেন্ট ইনেজ খাল পরিদর্শন করছিলেন তিনি। পাড়ে তখন দাঁড়িয়ে সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিরা। মেয়রসাহেব নিজেই দেখাচ্ছিলেন, কী করে কাজ করবে আগাছা তোলার মেসিন।
আচমকা বিপদ।উল্টোতে শুরু করল বোট। সহযাত্রীদের কয়েকজন জলে পড়লেও সতর্ক ছিলেন মেয়রসাহেব। প্রথমে নিজেকে সামলে নেন তিনি। কিন্তু শেষ রক্ষা হল না। পচা জলে পড়তেই হল শহরের মেয়রকে। খালের পচা জলে পড়ে গেছেন মেয়র। খবর পেয়েই ছুটে আসে লোকজন। ততক্ষণে মেয়রও জল থেকে পাড়ে উঠে এসেছেন। কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধারামাইয়া অবশ্য কোনও দুর্ঘটনায় পড়েননি। কিন্তু তাঁকে নিয়ে যা হল, তাকে অঘটনই বলা চলে। ভরা সভায় এভাবেই মুখ্যমন্ত্রীকে চুমু খেলেন তারিকেরের পঞ্চায়েত সদস্য গিরিজা শ্রীনিবাস। চিকমাগালুর জেলায় একটি সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। মুখ্যমন্ত্রীর হাত থেকে সম্বর্ধনা পেয়ে একেবারে উচ্ছ্বসিত হয়ে পড়েন গিরিজা। উচ্ছ্বাস বাঁধ ভাঙতেই একেবারে মুখ্যমন্ত্রীর গালে চুমু!