নিজস্ব প্রতিবেদন: থানায় ঢুকে মারছে বিজেপি। রবিবার একের পর এক টুইটে এই অভিযোগ করলেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। তৃণমূলের অভিযোগ,সকালে আগরতলা পূর্ব থানায় চারদিক থেকে ঘিরে হামলা চালিয়েছে বিজেপি। সায়নীকে পুলিস গ্রেফতার করার পর ফের হামলা চালানো হয়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

টুইটারে কুণাল ঘোষ লেখেন,''আগরতলা পূর্ব মহিলা থানায় আবার ঢুকে এসে মারছে বিজেপি। জখম একাধিক। জীবন মরণ সমস্যা আমাদের।'' (বানান ও বাক্যগঠন অসম্পাদিত)



আর একটা টুইটেও একই অভিযোগ করেন কুণাল। লেখেন,''সকালের মতই রাতে আবার মারছে। সবার জীবন বিপন্ন। ভয়াবহ অবস্থা। থানায় ঢুকে মারছে।'' আরও লেখেন,''আগরতলা পূর্ব  মহিলা থানায় বিজেপির তাণ্ডব চলছে। বাইরের সাহায্য দরকার। পুলিশ, প্রশাসন দেখুন। সাংবাদিকও রক্তাক্ত। পুলিশ আতঙ্কিত।'' (বানান ও বাক্যগঠন অসম্পাদিত)  




সায়নী ঘোষকে নিরাপত্তার কারণে অন্য থানায় স্থানান্তরিত করা হয়েছে বলে দাবি করেন কুণাল। তাঁর কথায়, সায়নীকে নিরাপত্তার অভাবে আগরতলা পূর্ব মহিলা থানা থেকে অন্য থানায় ( নাম লিখছি না) নিয়ে গেল পুলিশ। পূর্ব থানায় জীবন মরণ সমস্যা। বিজেপি সশস্ত্র ঘিরে সভা করছে। বাজি ফাটাচ্ছে। বোমা, গুলির আওয়াজ ঢাকার চেষ্টা? জানি না আমরা বাঁচব কি না।'' (বানান ও বাক্যগঠন অসম্পাদিত)



পরে পুলিস বাহিনী গিয়ে তাঁদের নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যায় বলে জানান কুণাল। তাঁর বিস্মিত বার্তা,''থানায় ঢুকে হামলা, জাস্ট ভাবা যায় না।'' (বানান ও বাক্যগঠন অসম্পাদিত)       



এ দিন সকাল থেকে উত্তপ্ত পরিস্থিতি আগরতলায়। সায়নী ঘোষকে গ্রেফতার করেছে ত্রিপুরা পুলিস। এরপর রাতে আগরতলায় যাওয়ার পরিকল্পনা করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু তাঁর বিশেষ বিমান অবতরণের অনুমতি দেওয়া হয়নি বলে দাবি করে তৃণমূল। সেজন্য সোমবার সকালে আগরতলায় যাবেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।   


আরও পড়ুন- Saayoni Ghosh Arrest: সায়নীর গ্রেফতারির প্রতিবাদ, দিল্লিতে আগামিকাল ধরনায় TMC সাংসদরা