LIVE: কৃষকদের উস্কেছিলেন অভিনেতা দীপ সিধু, দাবি কৃষক সংগঠনের
Latest Updates
লাইভ আপডেট শেষ হল।
কৃষকদের উস্কেছিলেন অভিনেতা দীপ সিধু, দাবি কৃষক সংগঠনের। ভারতীয় কিষাণ ইউনিয়নের হরিয়ানা ইউনিটের প্রধান গুরনাম সিংয়ের দাবি, পঞ্জাবি গায়ক ও অভিনেতা আন্দোলনরত কৃষকদের উস্কেছিলেন। দীপই কৃষকদের লালকেল্লায় নিয়ে যায়।
Tractor Rally বাতিল ঘোষণা করল সংযুক্ত কিষান মোর্চা
দিল্লিতে যান চলাচল অনেকটাই স্বাভাবিক হল। চালু হল মেট্রো পরিষেবা।
দিল্লি পুলিসরে তরফে শাস্ত্রী পার্ক থেকে আইএসবিটি, মুবারক চক থেকে সিহ্ঘু সীমান্ত, লোনি সীমান্ত, চিন্তামণি চকে যাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক করা হয়েছে।
কংগ্রেস নেতা কার্তি চিদাম্বরমের দাবি, কৃষকদের মিছিলে গোলমালের জন্য দায়ী কেন্দ্র।
দিল্লির সিভিল লাইন্স হাসপাতালে ভর্তি হলেও আরও ৪৫ পুলিসকর্মী। হাঙ্গামায় আহত পুলিস কর্মীর সংখ্যা ৮৩।
মঙ্গলবার সন্ধেয় ট্রাক্টর মিছিল বন্ধের ঘোষণা করল সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা। কৃষকদের ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দিল সংগঠন। তবে মোর্চার তরফে বলা হয়েছে, আন্দোলন শান্তিপূর্ণ ভাবেই চলবে। এরপর কোন পথে আন্দোলন করা হবে তা নিয়ে পরবর্তি বৈঠকে স্থির হবে।
ট্রাক্টর মিছিল গোলমালের জেরে বুধবার জরুরি বৈঠক ডাকল শিরোমনি অকালি দল। দলের তরফে দিল্লির ঘটনার নিন্দা করা হয়েছে। রাজ্যের মানুষকে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান জানালেন সুখবীর সিং বাদল।
ট্রাক্টর মিছিল ঘিরে হাঙ্গামার জেরে হরিয়ানার সোনিপথ, ঝাঁঝর ও পালওয়ালে বন্ধ করা হল ইন্টারনেট সার্ভিস।
দিল্লিতে ট্রাক্টর মিছিলকে কেন্দ্র করে হওয়া হাঙ্গামার জেরে পঞ্জাবে হাই অ্য়ালার্ট জারি করলেন পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরেন্দ্র সিং। রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা বজায় রাখতে নির্দেশ দিয়েছেন ডিজিকে। তবে বিক্ষোভকারী কৃষকদের প্রতি তাঁর আহ্বান, প্রকৃত কৃষক হলে আপনারা দিল্লি থেকে সরে যান।
এতদিন যাদের কৃষক বলতাম তারা এখন জঙ্গিতে পরিণত হয়েছে। মন্তব্য বিজেপি নেতা সম্বিত পাত্রের।
তেরঙ্গা ছাড়া লালকেল্লায় যে কোনও পতাকা তোলা অপমানজনক, বললেন বিজেপি নেতা গৌতম গম্ভীর।
প্রতিশ্রুতি ভেঙেছে কৃষকরা। হিংসার আশ্রয় নিয়েছে তারা। তার পরেও পুলিস সাবধানে পদক্ষেপ নিয়েছে। মন্তব্য দিল্লি পুলিসের।
কেন্দ্রের অসংবেদনশীল পদক্ষেপের জন্য দিল্লির এই পরিস্থিতি। বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
কৃষকদের বিরুদ্ধে সরকার কখনও জেতেনি। ইতিহাস থেকে না শিখলে তার পুনরাবৃত্তি হবে। বললেন কংগ্রে নেতা নভজ্যোত্ সিং সিধু।
শেষ হল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বৈঠক। ওই বৈঠকে ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব অজয় ভাল্লা, আইবি-র ডিরেক্টর ও দিল্লি পুলিসের সিনিয়র আধিকারিকরা। ওই বৈঠকে ঠিক হয় দিল্লির আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামাল দিয়ে মেতায়েন করা হবে অতিরিক্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী।
কৃষক বিক্ষোভে হওয়া হঙ্গামায় আহত ১৮ পুলিসকর্মী। তাদের ভর্তি করা হল দিল্লির এলএনজেপি হাসপাতালে। একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
কৃষক আন্দোলনে হিংসা, উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক
দিল্লির আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির খোঁজখবর নিলেন অমিত শাহ।
দিল্লিতে মোতায়ন করা হচ্ছে অতিরিক্ত ১৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।
কৃষক আন্দোলনে হিংসা, উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক
দিল্লির আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির খোঁজখবর নিলেন অমিত শাহ।
দিল্লিতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছে। নিরাপত্তা বলয় ভেঙে এগিয়েছে মিছিল। কাঁদানে গ্যাস, লাঠিচার্জে প্রজাতন্ত্র দিবসের সকালে কার্যত অগ্নিগর্ভে পরিণত হয় দিল্লি। চলে ধুন্ধুমার। তবে কৃষক আন্দোলনের নেতা Rakesh Tikait, Spox, BKU দাবি করেছেন মিছিলে কিছু রাজনৈতিক দলের মানুষ ঢুকে অশান্তি সৃষ্টি করেছেন। তাঁদের ইতিমধ্যেই চিহ্নিত করা হয়েছে।
রাজধানীতে জাতীয় পতাকার অবমাননা। জাতীয় পতাকার বদলে কৃষক আন্দোলনের পতাকা উড়িয়ে দেন বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারীরা। নিরাপত্তা বলয় ভেঙে ২০টি ট্রাক্টর নিয়ে লালকেল্লায় ঢুকে পড়েন আন্দোলনকারী কৃষকরা। পরিস্থিতি ক্রমশ খারাপ হতে থাকে। দিল্লি পলিসের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা পৌঁছে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছেন। পাশাপাশি দিল্লির বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাও আটকে রেখেছেন আন্দোলনকারীরা। সেখান থেকেও তাঁদের সরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।
লাল কেল্লার চূড়ায় কৃষকদের পতাকা
এদিকে, পয়লা ফেব্রুয়ারি একটা মেগা র্যালির ডাক দিয়েছেন আন্দোলনরত কৃষকরা। পায়ে হেঁটে সংসদ ভবন অভিযান করবেন তাঁরা। বাজেট পেশের কৃষকদের এই প্রতিবাদ উত্তেজনা বাড়াবে শীতের দিল্লির। এমনটাই সূত্রের খবর।
লাল কেল্লায় পৌঁছল কৃষকদের ট্রাক্টর মিছিল। লাল কেল্লার সামনে চলছে প্রতিবাদ। দিল্লির পথে কৃষক-পুলিসে ধুন্ধুমার।
রাস্তায় বসে কৃষকদের ট্রাক্টর মিছিল আটকানোর চেষ্টা করছে দিল্লি পুলিস।
সেন্ট্রাল দিল্লির ITO-র সামনে কৃষক-পুলিস খণ্ডযুদ্ধ। এখানেই রয়েছে দিল্লি পুলিসের সদর দফতর।
সূত্রে খবর, গাজিপুর সীমানায় ব্যারিকেডের সামনে আসার পরেই পুলিস বাহিনীর সঙ্গে কৃষকদের ধ্বস্তাধ্বস্তি শুরু হয়। তারপরেই ভেঙে পড়ে ব্যারিকেড। উত্তরপূর্ব দিল্লিতে পুলিসকে লক্ষ্য করে পাথর ছোড়া হয় বলে অভিযোগ। পরিস্থিতি নিয়্ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটাতে শুরু করে পুলিসকে। চলতে থাকে লাঠিচার্জও। তবে মিছিলের থামানো যায়নি।
বিক্ষোভকারী কৃষকরা গাজীপুর সীমান্ত থেকে প্রগতি ময়দানের কাছে পৌঁছয়। এরপর তাঁরা মধ্য দিল্লির দিকে এগোতে শুরু করেছে। কৃষকদের ঠেকাতে ইতিমধ্যেই কাঁদানে গ্যাস ছুঁড়তে শুরু করেছে পুলিস, চলছে লাঠিচার্জও।