নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনা মোকাবিলায় দ্বিতীয়দফায় আগামী ৩ মে পর্যন্ত চলবে লকডাউন। কেন্দ্র আগেই জানিয়েছিল, ২০ এপ্রিলের পর পরিস্থিতি বুঝে কিছু কাজকর্মের জন্য লকডাউনে ছাড় দেওয়া হতে পারে। শনিবার কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ টুইট করে জানিয়েছেন সেরকমই বেশকিছু বিষয়। তবে সংক্রমিত এলাকার ক্ষেত্রে এই ছাড় মিলবে না।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-লকডাউনের মধ্যেই হামলা জঙ্গিদের, সোপরে শহিদ ৩ আধাসেনা


# স্বাস্থ্য পরিষেবা সবটাই খুলে যাবে।


# কৃষি কাজের জন্য মিলবে ছাড়।


# মাছ ধরার কাজ করতে পারবেন মত্সজীবীরা।



# চা, কফি, রবার বাগানে কাজ করা যাবে।


# আর্থিক ক্ষেত্রের সবকিছু খোলা থাকবে।


# সোশ্যাল সেক্টরে কাজ হবে। সোশ্যাল ডিসট্যানসিং বজায় রেখে মনরেগা-র কাজ করা যাবে।


# পণ্য ওঠানো নামানো করা যাবে।


# অনলাইন শিক্ষা, দূরশিক্ষা চালু করা যাবে।


# নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য চলাচলে বাধা থাকবে না।


# বেসরকারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলা যাবে।


# নির্মাণ শিল্পে কাজ করতে পারবেন শ্রমিকরা।


# সরকারি ও বেসরকারি শিল্পে কাজ করা যাবে।


# জরুরি পরিষেবার জন্য বেসরকারি গাড়ি, ওষুধের গাড়ি চালাচল করবে।


# কেন্দ্র, রাজ্য সরাকরের অফিস খোলা থাকবে।


আরও পড়ুন-EXCLUSIVE:  'সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই', তুচ্ছ করোনাকে হারাতে সম্প্রীতির অনন্য নজির বেলগা...


এদিকে, দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হল ১৪,৩৭৮। বাড়ল মৃতের সংখ্যাও। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশজুড়ে মৃত্যু হয়েছে ৪৩ জনের, আক্রান্ত হয়েছেন ৯৯১ জন। এমনটাই জানাল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক।


শনিবার সাংবাদিক সম্মেলনে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের যুগ্ম সচিব লব আগরওয়াল বলেন-


এখনও পর্যন্ত ১৯৯১ জন সুস্থ্য হয়েছেন।


দেশে সবচেয়ে আক্রান্ত রাজ্য হল মহারাষ্ট্র। সেখানে এখনও পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩,২০২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় মুম্বইয়েই আক্রান্ত হয়েছেন ১৭৭ জন। গোটা রাজ্যে আক্রান্ত ২৮৬ জন। মৃত্যু হয়েছে ১৯৪ জনের।


দেশে ১৪,৩৭৮ করোনা আক্রান্তের মধ্যে ৪২৯১ জনের সঙ্গে নিজামুদ্দিনের জামাতের সম্পর্ক রয়েছে।


অসমের ৯১ শতাংশ করোনা আক্রান্তের সঙ্গে জামাতের সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া গিয়েছে।


দেশে করোনায় মৃত্যুর হার ৩.৩ শতাংশ।


০-৪৫ বছরের রোগীদের মধ্যে মৃ্ত্যুর হার ১৪.৪ শতাংশ।


৪৫-৬০ বছরের মধ্যে মৃ্ত্যুর হার ১০.৩ শতাংশ।


৬০-৭৫ বছরের মধ্যে করোনায় মৃত্যুর হার ৩৩.০১ শতাংশ।


৭৫ বছরের বেশি বয়সীদের ক্ষেত্রে মৃত্যুর হার ৪২.২ শতাংশ।


শতাংশের হিসেবে এখনও পর্যন্ত সুস্থ্য হয়েছেন ১৩.৮৫ শতাংশ রোগী।