নিজস্ব প্রতিবেদন: তাঁর বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে বিরোধীরা। কারণ দর্শানোর নোটিসও পাঠানো হয়েছে তাঁকে। কিন্তু এসব পরোয়া করছেন না অনুব্রত মণ্ডল। বীরভূমের কেষ্ট আছেন নিজের মেজাজেই। এবার বীরভূমে তৃণমূলের জেলা সভাপতির মন্তব্য, নির্বাচন কমিশনও নকুলদানা খায়। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আসানসোলের মেয়র জিতেন তেওয়ারি ও বীরভূম জেলা সভাপতিকে শোকজ নোটিশ পাঠিয়েছে কমিশন। কমিশনের নির্দেশে দুই নেতাকে শোকজ করেছেন জেলাশাসক। কিন্তু তাতে হেলদোল নেই কেষ্টর। অনুব্রত আছেন অনুব্রততেই। এবার তাঁর বক্তব্য নির্বাচন কমিশনারও  কুলদানা খায়। আর যাঁরা নকুলদানা খায় তাঁরা তৃণমূলকেই ভোট দেয়।


অনুব্রত এদিন বলেন,''নকুলদানা নির্বাচন কমিশনারও খান। ডিএম, এসপিও খান। না খেলে বুঝতে পারবেন না নকুলদানার গুণ। নকুলদানা খেলেই বিজেপি, সিপিএমকে ভোট দেবে না, একেবারে তৃণমূলে ভোট পড়বে''।



লাভপুরের কীরনাহারে বীরভূম তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল কর্মীদের নির্দেশ দেন, প্রত্যেক বাড়িতে নকুলদানা পৌঁছে দিন। নকুলদানার আলাদা গুণ আছে। নকুলদানা খেলেই ভোট দেবেন মানুষ।  


চড়াম, চড়াম, গুড় বাতাসা, উন্নয়নের পর এবার অনুব্রতর মুখে শোনা যাচ্ছে, নকুলদানা। তিনি নিজেই বলেছিলেন, 'নির্বাচনে আমার দাওয়াই নকুলদানা। ইতিমধ্যে অনেক জায়গায় শুরু হয়ে গিয়েছে। নকুলদানাতেই অনেক কাজ হবে।' কেষ্টদার দাবি, 'মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের জোয়ারে চড়ে হাসতে হাসতে জিতবে তৃণমূল।'  


আরও পড়ুন- চালু থাকবে রূপশ্রী প্রকল্প, রাজ্যের আবেদনে সাড়া দিয়ে জানাল নির্বাচন কমিশন