নিজস্ব প্রতিবেদন: সপ্তম তথা শেষ দফার ভোটগ্রহণ চলছে দেশের ৫৯টি লোকসভা আসনে। ৩৮ দিনের দীর্ঘ নির্বাচনী প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল ১১ এপ্রিল। ঠিক ৬টায় ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার পর অপেক্ষা ফলপ্রকাশের। ২৩ মে জানা যাবে দিল্লির সিংহাসনে কে বসতে চলেছেন? তবে তার আগে আজ বুথফেরত সমীক্ষায় কিছুটা আভাস মিলবে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিভিন্ন চ্যানেলে সন্ধে ৬টার পর থেকে প্রকাশিত হতে শুরু হবে বুথফেরত সমীক্ষার ফলাফল। কংগ্রেসের একার পক্ষে সরকার গড়া সম্ভব নয় বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। তেমনই ইউপিএ জোটও সংখ্যাগরিষ্ঠতার ধারকাছে ঘেঁষতে পারবে না বলেও মত তাঁদের। অন্যদিকে ইতিমধ্যে বিজেপি দাবি করেছে, তারা একার দমে তিনশোর বেশি আসন আসছে তাদের ঝুলিতে। ওদিকে আবার ইউপিএ-এনডিএ জোটের বাইরে থাকা সপা, বসপা ও তৃণমূলের মতো দলেরও আসনপ্রাপ্তি নিয়ে হিসেবনিকেশ করছে গোটা দেশ।



২০১৪ সালে ঐতিহাসিক খারাপ ফল করেছিল কংগ্রেস। পাঁচবছর পর কি রাহুল ও প্রিয়ঙ্কার নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে শতাব্দী প্রাচীন দল? ভোটের আগে প্রতিমাসে গরিবদের ৬ হাজার টাকা করে 'ন্যায়' প্রকল্পের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন রাহুল গান্ধী। ওই প্রকল্প ঘোষণার পর নির্বাচনে কি লাভ তুলতে পারবে কংগ্রেস?


তবে বিজেপিও স্বস্তিতে নেই। ২০১৪ সালে উত্তরপ্রদেশে ৮০টির মধ্যে একার দমে ৭১টি আসন জিতেছিল বিজেপি। শরিকদের নিয়ে ৭৩টি আসন ছিল বিজেপির ঝুলিতে। এবার উত্তরপ্রদেশে হাত মিলিয়েছিলেন মায়াবতী ও অখিলেশ। সপা-বসপা জোটের জেরে গেরুয়া শিবিরের আসন সংখ্যা অনেকটাই কমতে পারে মনে করছেন রাজনীতিবিদ। ফলে উত্তরপ্রদেশের উপরে বিজেপির ভাগ্য অনেকটা নির্ভর করছে। উত্তরপ্রদেশে গতবারের ফলের আশেপাশেও বিজেপি থাকতে পারলে আরও একবার মোদী সরকার। কিন্তু অর্ধেক কমে গেলে চাপে পড়বে বিজেপি।


আরও পড়ুন- ছোটখাট হিংসার ঘটনা ঘটেছে, ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে মন্তব্য মুনমুন সেনের