নিজস্ব প্রতিবেদন: যেন মাঠে নেমেই সেঞ্চুরি! নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসের অভিজ্ঞ নেতা অরবিন্দর লিং লাভলিকে প্রায় ৪ লক্ষ ভোটে হারিয়ে দিলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা বিজেপি প্রার্থী গৌতম গম্ভীর। আর যাঁর সঙ্গে নির্বাচন চলাকালীন বেশি টক্কর হয়, সেই আপ নেত্রী অতিশি মারলেনা তো হালেই পানি পেলেন না। মাত্র ১৭ শতাংশ ভোট পেয়ে তৃতীয় স্থান দখল করেন অতিশি। পূর্ব দিল্লির এই রায়ের গম্ভীরের এতটাই আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়েছে, যে তিনি বলেই ফেললেন, আর ৮ মাসের মধ্যে সব জায়গায় পদ্ম ফুটবে। অর্থাত্ লোকসভার মতো বিধানসভা নির্বাচনেও গেরুয়া ঝড় অব্যাহত থাকবে। ২০২০ সালে শেষ হচ্ছে দিল্লি বিধানসভা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


এ বার আর ‘পহলে আপ’ নয়, একেবারে শেষে স্থান হল অরবিন্দ কেজরীবালের আম আদমি পার্টির। পঞ্জাবে একটি মাত্র আসন মিলেছে আপের। দিল্লি শাসন করলেও বিজেপি কার্যত ‘ঝাড়ু-সাফ’ করে দেয় অরবিন্দদের। গম্ভীর বলেন, “পায়ের তলায় মাটি সরেছে অরবিন্দ কেজরীবাল। ৮ মাসের মধ্যেই সিংহাসন খোয়াবেন তিনি। গত সাড়ে ৪ বছর ধরে দিল্লিতে নোংরা ছড়িয়েছেন। এ বার কমল ফুটবে।” গম্ভীর আরও বলেন, “গাজিপুরে জমিপূরণ, পরিস্রুত জল, শিক্ষা, মহিলাদের নিরাপত্তার মতো বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি। কোনও মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দিই না।”


আরও পড়ুন- পরপর দু’বার প্রধান বিরোধী দলের যোগ্যতা অর্জনে ব্যর্থ কংগ্রেস


উল্লেখ্য, মার্চে বিজেপিতে যোগ দেন প্রাক্তন ক্রিকেটার গম্ভীর। এরপরই পূর্ব দিল্লি থেকে তাঁকে প্রার্থী করে বিজেপি। শুরু থেকেই বিতর্কে থাকেন এই বিশ্বকাপার। দুটি ভোটার কার্ড রাখার অভিযোগ তোলা হয় তাঁর বিরুদ্ধে। এমনকি আপ নেত্রী অতিশির বিরুদ্ধে কুরুচিকরপূর্ণ প্রচারপত্র বিলি করার অভিযোগ ওঠে। যদিও গৌতম বলেন, প্রমাণ করতে পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেবেন।