নিজস্ব প্রতিবেদন: শপথ নিয়েও ইস্তফা দিয়ে আগেই রণে ভঙ্গ দিয়েছিলেন দেবেন্দ্র ফডণবীস। শনিবার আস্থাভোটের সময়েও একদফা লড়াইয়ের ময়দান ছাড়লেন মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। অভিযোগ, আস্থাভোটের আগে প্রোটেম স্পিকার বদল একেবারে অসাংবিধানিক।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-পৌরসভা নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলায় বজ্রআঁটুনি মমতার, সোমবার বৈঠক জেলার পুলিস অফিসারদের সঙ্গে


শনিবার মহারাষ্ট্র বিধানসভায় আস্থাভোটের সময়ে সভাকক্ষ ছেড়ে চলে যান বিজেপি বিধায়করা। একপ্রকার বিরোধীহীন কক্ষে ১৬৯ ভোটে আস্থাভোটে উতরে যান উদ্ধব ঠাকরে।  অন্যদিকে, বিধানসভা কক্ষের বাইরে এনসিপি-শিবসেনা-কংগ্রেস জোটের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন ফডণবীস।



উল্লেখ্য, আস্থাভোটের আগে প্রোটেম স্পিকার হিসেবে কৈলাশ কোলাম্বকরের পরিবর্তে নির্বাচিত করা হয় এনসিপির দিলীপ ওয়ালসে পাতিলকে। এনিয়ে ফডণবীস বলেন, এভাবে প্রোটেম স্পিকারের বদল দেশের ইতিহাসে আর কখনও হয়নি। মহারাষ্ট্রের ইতিহাসে তো নয়ই। কোনও স্পিকার নির্বাচিত না করেই আস্থাভোট হয়ে গেল। এত তাড়া কীসের! কেন এত ভয়! প্রোটেম স্পিকার নির্বাচনই অসাংবাধানিক।


আরও পড়ুন-খাস কলকাতায় কালীঘাটে দুই নাবালিকাকে গণধর্ষণ


এদিন ফডণবীস আরও বলেন, আস্থাভোটের জন্য অনুষ্ঠিত বিশেষ অধিবেশনেও নিয়ম ভাঙা হয়েছে। অভিবেশন শুরু আগে বন্দেমাতরম গাওয়া হয়নি। এই অধিবেশনের ব্যাপারে আমাদের জানানো হয়েছে গত রাতে।  কেন এরকম করা হল?  আমাদের বিধায়করা যাতে বিধানসভায় পৌঁছাতে না পারে? উদ্ধব ঠাকরের শপথ নিয়েও তোপ দাগেন ফডণবীস। তিনি বলেন, উদ্ধর ঠাকরে এবং অন্যান্য মন্ত্রীরা অসাংবাধিনিকভাবে শপথ নিয়েছেন।



ফডণবীসের অভিযোগ নিয়ে প্রোটেম স্পিকার দিলীপ ওয়াসলে পাটিল বলেন, রাজ্যপালের অনুমতি নিয়েই বিশেষ অধিবেশন ডাকা হয়েছে। গত রাতেই সেই অনুমতি দেওয়া হয়। ফলে এই অধিবেশন ডাকার মধ্যে কোনওভাবে আইন ভাঙা হয়নি।