নিজস্ব প্রতিবেদন: অযোধ্যার বিতর্কিত জমি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে লড়াই চলছে। তবে 'রাম রাজ্যে' দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্প্রীতিতে ছেদ পড়েনি। সেখানে রামের পোশাক থেকে রাম জন্মভূমির নিরাপত্তার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন সংখ্যালঘুরাই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিতর্কিত জমির চারপাশে তার দিয়ে ঘেরা। তা রক্ষণাবেক্ষণ করেন আবদুল ওয়াহিদ। প্রতিদিন ২৫০ টাকা মজুরি পান ৩৮ বছরের আবদুল। কুর্তা, সাদরিস (জ্যাকেট) সেলাই করেন সাদিক আলি। তবে 'রাম লাল্লা'র পোশাক সেলাই করে বেশি আনন্দ পান তিনি। এমনকি মন্দিরের পুরোহিতদের জন্য গেরুয়া বস্ত্রই সেলাইয়ের দায়িত্ব সাদিক দর্জির। তাঁর কথায়, ''ইশ্বর এক।''  


আরও পড়ুন- আইটি সেলের নয়া মন্ত্রে গুজরাট জয়ের ছক বিজেপির


 সীতাকুণ্ডে খননকার্যের সময় নিজের মোটর ব্যবহার করে জল নিষ্কাশন করেছিলেন মেহবুব। সেই ১৯৯৪ সাল থেকে অযোধ্যার মন্দিরগুলির আলো-জলের ব্যবস্থা দেখেন তিনি।  'রাম লাল্লা' সারাক্ষণ যাতে আলোয় থাকেন, তাও সুনিশ্চিত করেন মেহবুব। 


এই তিনজনই মাঝেমধ্যে আড্ডা জমান শরযূ নদীর ধারে। সেখানে যোগ দেন হিন্দু পুরোহিতরাও। সেই আড্ডাই গোটা ভারতের ছবি। যেখানে রাম-রহিম মিলেমিশে একাকার। রাম জন্মভূমি আন্দোলনের নেতা বনশি লাল মৌর্যের কথায়, ''অযোধ্যার শান্তি ও ভ্রাতৃত্বের ঐতিহ্যে কোনও পরিবর্তন হবে না বলেই আমার বিশ্বাস।''