ওয়েব ডেস্ক: গৌরী লঙ্কেশের হত্যাকাণ্ডের পর সরব হয়েছিল গোটা দেশ। ক্ষোভ আছড়ে পড়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। পালটা বিতর্কিত টুইটও করা হয়েছিল কয়েকটি ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে। তার মধ্যে অন্তত চারটি টুইটার হ্যান্ডেল  ফলো করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এরপরই ফের প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। প্রধানমন্ত্রী কেন ওই ধরনের মানসিকতার লোকদের ফলো করেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন অনেকে। শুরু হয় অনলাইন ক্যাম্পেন #BlockNarendraModi।  মুহূর্তে তা ট্রেন্ড করতে শুরু করে ট্যুইটারে। বহু মানুষ প্রতিবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে ব্লক করেন। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিজেপি জানায়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বহু মানুষকে ফলো করেন। তার মানে তিনি সবাইকে চিনবেন তার কোনও মানে নেই। পাল্টা ট্যুইটারে প্রচার শুরু করে গেরুয়া শিবির। তবে মোদীর বিরুদ্ধে নেতিবাচক প্রচার শুরু হলেও দেখা ‌যাচ্ছে, তাঁর ফলোয়ারের সংখ্যা কমেনি। উলটে বেড়ে গিয়েছে। বুধবার রাত প‌র্যন্ত ৩৩.৭ মিলিয়ন ফলোয়ার ছিল মোদীর। পরের দিন তা বেড়ে হয়েছে ৩৩.৮ মিলিয়ন।


মোদীর অ্যকাউন্ট ব্লক করার ট্রেন্ড চালু হলেও কীভাবে তাঁর ফলোয়ারের সংখ্যা বাড়ল? তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বিরোধীদের অভি‌যোগ, এর নেপথ্যে আছে বিজেপির আইটি সেল। তারাই ভুয়ো অ্যাকাউন্ট খুলে মোদীর মান বাঁচিয়েছে। বিজেপি অবশ্য এই অভি‌যোগ উড়িয়ে দিয়েছে। তাদের দাবি, নরেন্দ্র মোদীর জনপ্রিয়তা মেনে নিতে পারছে না বিরোধীরা। 


আরও পড়ুন, লক্ষ্য ২০২২, বৃহস্পতিবার বুলেট ট্রেন প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন মোদী