ওয়েব ডেস্ক: তাঁর জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া নিয়ে ইতিমধ্যে শুধু বিতর্ক শুরু হয়নি। রীতিমতো অভিযোগ জমা পড়েছে দিল্লি এবং মুম্বইয়ের থানায়। অভিযোগ মূলত দুটে। এক, অমিতাভ বচ্চন সেদিন জাতীয় সঙ্গীত বিকৃত সুরে গেয়েছিলেন। আর দুই, তিনি অযাচিতভাবে জাতীয় সঙ্গীতটি ১ মিনিট ২২ সেকেণ্ড ধরে গেয়েছিলেন। অথচ, জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার নিয়ম ৫২ সেকেণ্ডে শেষ করা। এ তো গেল নিয়ম কানুনের কথা।


এবার আপনাকে একটা ভিডিও দেখাই। ইডেনে অমিতাভের গাওয়া এই জাতীয় সঙ্গীতটি সেদিন গ্যালারিতে বসে রেকর্ড করেছিলেন সর্বর্থ চক্রবর্তী বলে একজন। তিনিই ইউটিউবে ভিডিওটি আপলোড করেছিলেন। সেই ভিডিওটি নিজে চোখে দেখে এবং কানে শুনে নিজেই বিচার করুন যে, অমিতাভ আপনার কাছে দোষী নাকি নির্দোষ! যদিও সেটা না ভাবলেই আপনি ভালো করবেন। কারণ, অমিতাভ বচ্চন জাতীয় সঙ্গীতের অবমাননা করবেন, এটা কখনও হয় নাকি! বরং, এই আছিলায় আপনার আরও একবার তাঁর গলায় জাতীয় সঙ্গীতটি শোনা হয়ে যাবে।