নিজস্ব প্রতিবেদন: যৌন নির্যাতিতার পরিচয় প্রকাশ্যে এনে আগেই বিতর্কে জড়িয়েছেন রাহুল গান্ধী। এবার তাঁর বিরুদ্ধে আরও কঠোর পদক্ষেপ নিল National Commission for Protection of Child Rights (NCPCR)। টুইটারের পর, এবার সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ফেসবুক (Facebook) ও ইনস্টগ্রামের (Instagram) কাছেও কংগ্রেস নেতার পোস্টের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান হল। NCPCR-এর দাবি, সোশ্যাল মিডিয়ায় এখনও দেখা যাচ্ছে রাহুলের বিতর্কিত পোস্ট। নির্যাতিতার পরিচয় প্রকাশ্যে এনে ভারতীয় আইন লঙ্ঘন করেছে রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এর আগে, দিল্লিতে নির্যাতিতা দলিত কন্যা এবং তাঁর পরিবারের পরিচয় প্রকাশ্যে আনার অভিযোগে রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) অ্য়াকাউন্ট লক করে টুইটার  (Twitter)। রাহুলের বিরুদ্ধে টুইটার কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দায়ের করে National Commission for Protection of Child Rights। এরপর রাহুলের টুইট রিটুইট করার অভিযোগে লক করা হয় বেশ কয়েকজন শীর্ষ কংগ্রেস নেতার অ্যাকাউন্টও। এরপরই মাইক্রো ব্লগিং সাইটির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফেটে পরে কংগ্রেস নেতৃত্ব। তাঁদের সমর্থন করে অন্যান্য বিরোধী শক্তিরাও। 


আরও পড়ুন: CPIM: সংযুক্ত মোর্চা স্থায়ী কাঠামো নয়, TMC-BJP বিরোধী ভোট টানতেই জোট


আরও পড়ুন: 'গণতান্ত্রিক কাঠামোয় আঘাত করছে Twitter', পক্ষপাতিত্বের অভিযোগে সরব Rahul Gandhi


শুক্রবারই টুইটারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)।  ইউটিউবে প্রকাশিত একটি ভিডিয়ো বার্তায় মাইক্রো ব্লগিং সাইটটির বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধের অভিযোগ করেন তিনি। রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) দাবি, দেশের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করছে টুইটার। কেন্দ্রীয় সরকারের ইশারায় গণতান্ত্রিক কাঠামোয় আঘাত হানছে সংস্থাটি।  কংগ্রেস সাংসদ অভিযোগ করেন, "আমাদের গণতন্ত্র বিপদের মুখে দাঁড়িয়ে রয়েছে। সংসদে আমাদের বলতে দেওয়া হচ্ছে না। মিডিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। টুইটার আমাদের আশার আলো দেখাত। আমরা ভাবতাম, সেখানে কথা বলা যায়। তবে এখন এটা স্পষ্ট যে টুইটারও নিরপেক্ষ সংস্থা নয়। সেখানেও পক্ষপাত হচ্ছে। সরকারের কথা মত চলছে।"