নিজস্ব প্রতিবেদন: জ্বালানীর দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে বিরোধীদের ডাকা ভারত বনধে রাজ্যে রাজ্যে নাজেহাল জনজীবন। রেল লাইনে বসে পড়ে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে বনধ সফল করার চেষ্টা করলেন বনধ সমর্থকরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মুম্বই, দিল্লি, রায়পুর, জয়পুর, পটনা, ভারুচ, বিজয়ওয়াড়া, হায়দরাবাদ, ভুবনেশ্বরে তুমুল বিক্ষোভ দেখালেন বনধ সমথর্করা। বনধ হয়েছ কর্ণাটকের বিভিন্ন এলাকাতেও।


আরও পড়ুন-রাজীব হত্যাকারীদের মুক্তি দিতে রাজ্যপালের কাছে আর্জি জানাবে তামিলনাড়ু সরকার


মানস সরোবর থেকে ফিরে সাতসকালেই দিল্লির রাজঘাটে এসে হাজির হন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। সেখান থেকে একটি প্রতিবাদ মিছিলের নেতৃত্ব দেন রাহুল গান্ধী। ওই মিছিলে ছিলেন মনমোহন সিং, শরদ পাওয়ার সহ একাধিক কংগ্রেস নেতা।


ওড়িশার সম্বলপুরে রেল লাইনের ওপরে বসে পড়ে অবরোধ করেন কংগ্রেস সমথর্করা। ভুবনেশ্বরে বাইক মিছিল বের করে কংগ্রেস সহ বিরোধীরা। অনেকে রাস্তার মোড়ে খবরের কাগজ খুলে পড়তে বসে যান। তবে ভুবনেশ্বের রাস্তায় যানবাহন বেশ কমই ছিল।


বেঙ্গালুরুতে আজ স্কুল কলেজ বন্ধ করে রাখা হয়েছে। কংগ্রেসের েজাটসঙ্গী হওয়ায় সেখানে বেশ ধুমধাম করেই বনধ হচ্ছে। তেলেঙ্গানায় বনধ সফল করতে রাস্তায় নামেন কংগ্রেস সমর্থকরা। হায়দরাবাদে মুশিরাবাদ বাস টার্মিনাসের সামনে বসে পড়েন বনধ সমর্থকরা। অন্ধ্রের বিশাখাপত্তনম ও বিজয়ওয়াড়ায় জোর করে দোকানপাট বন্ধ করে দেওয়া হয়।


আরও পড়ুন-যান চলাচল স্বাভাবিক; সচল শিল্পাঞ্চল, বিরোধীদের ডাকা বনধে তেমন কোনও প্রভাব নেই রাজ্যে


মুম্বইয়েও বনধের প্রভাব পড়েছ। আন্ধেরিতে রেল অবরোধ করতে গিয়ে গ্রেফতার হন কংগ্রেস নেতা সঞ্জয় নিরুপম। তবে পুণেতে বাসে আগুন লাগিয়ে দেয় এমএনএস।


বিহারের পটনার রাজেন্দ্র নগরে তোলপাড় করে জন অধিকার পার্টির সমর্থকরা। রেল লাইনে বসে তারা অবরোধের চেষ্টা করলে তাদের হঠিয়ে দেয় পুলিস। গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হল মোদীর রাজ্য গুজরাটের ভরুচে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখায় বনধ সমর্থকরা। জোর করে দোকান বন্ধ করে দেন তারা।