নিজস্ব প্রতিবেদন: এআইডিএমকে-র বিবদমান দুই গোষ্ঠীকে মিলিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সে কথা প্রকাশ্যে আনলেন খোদ উপমুখ্যমন্ত্রী ও পনিরসেলভম। তিনি স্পষ্ট করলেন, প্রধানমন্ত্রী পরামর্শেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পনিরসেলভম বলেন, ''দল বাঁচাতে আমাকে এআইডিএমকে-তে যোগ দিতে পরামর্শ দিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদী।'' যদিও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর কবে বৈঠক হয়েছিল, তা খোলসা করতে চাননি। পনিরসেলভম আরও বলেন,''মোদীর পরামর্শ মেনে নিয়ে বলেছিলাম, আমি যোগ দেব। তবে মন্ত্রিত্ব নেব না। তখন প্রধানমন্ত্রীই আমায় বলেন, না না। আপনি মন্ত্রী হোন। রাজনীতি করুন।''    



জয়ললিতার মৃত্যুর পরই এআইডিএমকে-র রাশ হাতে নেন শশীকলা। তবে দুর্নীতিতে দোষী সাব্যস্ত হয়ে জেলে যেতে বাধ্য হন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী হন পলানিস্বামী। বিদ্রোহ ঘোষণা করে নিজের ঘনিষ্ঠদের নিয়ে আলাদা দল গঠন করেন ও পনিরসেলভম। পরে একে অপরের হাত ধরেন  পনিরসেলভম ও পলানিস্বামী। তার পিছনে যে মোদীর কৃতিত্ব ছিল, তা এতদিন পর ফাঁস করলেন পনিরসেলভম। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, তামিলনাড়ুর সরকার বাঁচিয়ে রাখতে মোদীর এত গরজ কেন? তবে কি নিজের ঘনিষ্ঠ পনিরসেলভমকে দিয়েই ক্ষমতার রাশ ধরে রেখেছে বিজেপি। প্রশ্ন উঠছে এতে বিজেপির লাভ কী? রাজনৈতিক মহলের মতে, ২০১৯ সালে লোকসভা ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে এআইডিএমকে-র মতো শরিক দল কাজে লাগতে পারে বিজেপির।   


আরও পড়ুন- সরকারি আধিকারিককে প্রকাশ্যে গালি কেন্দ্রীয়মন্ত্রীর, দেখুন ভিডিও