ব্যুরো: আপাত স্বস্তিতে কেরালার মুখ্যমন্ত্রী ওমেন চাণ্ডি। তাঁর বিরুদ্ধে FIR -এ দুমাসের জন্য স্থগিতাদেশ দিল কেরালা হাইকোর্ট। গতকালই তার বিরুদ্ধে FIR করার নির্দেশ দিয়েছিল ত্রিচুরের ভিজিল্যান্স আদালত। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে আজ হাইকোর্টে যান ওমেন চাণ্ডি। যদিও মুখ্যমন্ত্রীর ইস্তফা চেয়ে আজ দিনভর উত্তাল ছিল তিরুবনন্তপুরম।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আজও উত্তাল তিরুবনন্তপুরম


কেরলে সৌর প্যানেল দুর্নীতি নিয়ে সরব বিরোধীরা। বৃহস্পতিবারের পর শুক্রবারও বিরোধী- বিক্ষোভ ঘিরে রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে তিরুবনন্তপুরম। বিক্ষোভকারীদের  হটাতে লাঠিচার্জ করে পুলিস। ছোড়ে কাঁদানে গ্যাস। ঘটনার সূত্রপাত সরিতা এস নায়ারের বক্তব্যে। কমিশনে সাক্ষ্য দিতে গিয়ে তাঁর দাবি,  নিজের সংস্থার জন্য সুবিধে পেতে, ওমেন চাণ্ডির এক সহযোগীকে ১ কোটি ৯০ লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়েছিলেন। আরও ৪০ লক্ষ টাকা দিয়েছিলেন, বিদ্যুত্‍মন্ত্রী আর্যদান মহম্মদকে।


সরিতার অভিযোগের ভিত্তিতে চান্ডি ও মহম্মদের বিরুদ্ধে FIR করার নির্দেশ দেয়, ত্রিচুরের ভিজিল্যান্স আদালত। এরপর থেকেই মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে সরব ডিওয়াইএফআই ও যুব মোর্চা। যদিও সবঅভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী ওমেন চাণ্ডি। অভিযোগ প্রমাণিত হলে, রাজনীতি ছেড়ে দেবেন বলে পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুড়েছেন তিনি । শুক্রবার ত্রিচুর আদালতের নির্দেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টেও গেছেন তিনি।


কেরালার মুখ্যমন্ত্রীকে স্বস্তি দিয়েছে উচ্চ আদালত। FIR-এ দুমাসের জন্য স্থগিতাদেশ দিয়েছে কেরালা হাইকোর্ট। হাইকোর্টের নির্দেশে অক্সিজেন পেয়েছে কংগ্রেস শিবিরও। ভোটের আগে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবেই এসব অভিযোগ তোলা হচ্ছে বলেই পাল্টা প্রচারে নেমেছে দল।