নয়া দিল্লি: সাধ্বী ইস্যুতে সংসদে একজোট হয়েছে বিরোধীরা। এবার টার্গেট, সেই ঐক্য ধরে রেখে সাম্প্রদায়িক হিংসার ইস্যুতে সরকারকে কোণঠাসা করা। সাধ্বী ইস্যু তো আছেই। জুড়ছে চার্চ পোড়ানোর মতো ইস্যুও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সোমবার রাতেই আগুন লাগে দিল্লির দিলসাদ গার্ডেনের একটি চার্চে। কারা সেই আগুন দিয়েছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে সকাল থেকেই দিল্লি পুলিসের সদর দফতরের সামনে শুরু হয় বিক্ষোভ। ছিলেন রাজনীতির লোকজনও।


তৃণমূল একা নয়। সাম্প্রাদায়িক হিংসা নিয়ে সব বিরোধীই যে সরকারকে চেপে ধরতে চলেছে, তার ইঙ্গিত ইতিমধ্যেই মিলেছে।


এর সঙ্গেই সোহরাবুদ্দিন সংঘর্ষ মামলায় সিবিআই আদালতের বিচারক বিএইচ লোয়ার মৃত্যুর নিরপেক্ষ তদন্তের দাবিতেও সরব হবে তৃণমূল। দুহাজার দশের এপ্রিলে ওই বিচারকের নির্দেশেই গ্রেফতার হয়েছিলেন বিজেপির বর্তমান সভাপতি অমিত শাহ। তাঁকে নিশানা করতে সাহারা কর্তার লাল-ডায়েরির ইস্যুটিও হাওলা কাণ্ডের মতো সংসদের সিলেক্ট কমিটিতে পাঠানোর দাবি তুলবে বিরোধীরা।