নিজস্ব প্রতিবেদন:  ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট ও মোবাইল নম্বরের সঙ্গে আধার সংযুক্তিকরণ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা পেতেও আধার আবশ্যিক। এবার গোয়ায় এসকর্ট সার্ভিসেও লাগছে আধার। চমকে গেলেন!  একেবারে সত্যি! সম্প্রতি এমনই অভিজ্ঞতা হয়েছে দিল্লির ৫ যুবকের। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ব্যাচেলর পার্টি করতে গোয়ায় গিয়েছিলেন দিল্লির ৫ যুবক। সেখানে এক ব্যক্তির মাধ্যমে ৫ যৌন কর্মীর সন্ধান পান। তবে এক্ষেত্রে কড়ি ফেলেই চাহিদা মেটেনি। বরং বিস্তর ঘাম ঝরাতে হয়েছে। প্রথমত ৫ জনের মোবাইল নম্বর পরীক্ষা করা হয়। এরপর চাওয়া হয় আধার কার্ডের ছবি। হোয়াটস অ্যাপে আধার কার্ডের ছবি পাঠান ওই ৫ যুবক। এমনকি হোটেলের ঘরের চাবির ছবিও পাঠাতে হয়েছে। 


আরও পড়ুন- রাত ৯টার পর এটিএমে নগদ ভরায় নিষেধাজ্ঞার ভাবনা


গোয়া পুলিসের এক অফিসার জানিয়েছেন, হোটেলগুলিতে প্রায়ই হানা দেয় পুলিস। পর্যটকের বেশে পুলিসের লোক থাকতে পারে বলে সন্দেহ দেহ ব্যবসায়ীদের। সেজন্য একশো শতাংশ নিশ্চিত হতে আধার কার্ড চাওয়া হতে পারে। 


গোয়ায় দেহ ব্যবসা সাম্প্রতিককালে বেড়ে গিয়েছে। ওয়েবসাইট ও সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে এসকর্ট সার্ভিস চালানো হচ্ছে। ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে গ্রাহকরা প্রতারিত হচ্ছেন বলে অভিযোগ। বেশিরভাগেরই দাবি, টাকা নেওয়ার পরেও পরিষেবা পাচ্ছেন না তাঁরা। প্রতিবাদ করলে চেঁচামেচি শুরু করে দিচ্ছেন যৌন কর্মীরা।