নিজস্ব প্রতিবেদন: উত্তরপ্রদেশের Lakhimpur Kheri-তে কৃষক হত্যার প্রতিবাদ এবং কৃষক বিক্ষোভকে সমর্থন। এই ইস্য়ুতে এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে (PM Narendra Modi) চিঠি লিখলেন পঞ্জাবের (Punjab) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং (Amarinder Singh)। গোটা ঘটনায় পাক (Pakistan) ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুললেন তিনি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পঞ্জাবের (Punjab) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, কৃষক বিক্ষোভ উত্তর ভারতের সবচেয়ে বড় ইস্য়ু। কেন্দ্রের উচিত এখনই কৃষকদের সমস্যার সমাধান করা। তাঁর অভিযোগ, কৃষক বিক্ষোভকে কাজে লাগিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে পারে পাকিস্তান (Pakistan)। কৃষক বিক্ষোভ শুরু হওয়া থেকেই ভারতে অ্যাক্টিভ রাওয়ালপিণ্ডির স্লিপার সেল।


আরও পড়ুন:Lakhimpur Kheri: কৃষক হত্যার প্রতিবাদে আটক প্রিয়াঙ্কা, 'তোমার সাহস ওঁদের ভয়ের কারণ' বার্তা রাহুলের


ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং (Amarinder Singh) বলেন, "পঞ্জাবে  ড্রোনের সাহায্যে অস্ত্র পাচার করছে পাকিস্তান (Pakistan)। সেই অস্ত্র হাত বদলে ভারতের ভিতরে চলে আসছে। এখনও পর্যন্ত কৃষক বিক্ষোভ শান্তিপূর্ণ রয়েছে। তবে যেকোনও দিন এই বিক্ষোভ বড় আকার নিতে পারে এবং যুবদের মধ্যে এই বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়লে, পাকিস্তানের (Pakistan) স্লিপার সেল সুযোগ পেয়ে যাবে। তারা মগজধোলাই করে যুবদের নাশকতার কাজে লাগাতে শুরু করবে। তাই শীঘ্রই এই সমস্যার সমাধান প্রয়োজন।"


ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং (Amarinder Singh) জানান, বিক্ষোভ জেরে এখনও পর্যন্ত পঞ্জাবের ২৪০ জন কৃষকের মৃ্ত্যু হয়েছে। কৃষকরা ভারতের সম্পদ। 


কী ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের Lakhimpur Kheri-তে?


আরও পড়ুন: Covid-19: 'রাজ্যের গড়িমসি বরদাস্ত নয়', কোভিডে মৃতদের ক্ষতিপূরণে 'সুপ্রিম' অনুমোদন


রবিবার উত্তরপ্রদেশের Lakhimpur Kheri-র একটি অনুষ্ঠানে যাওয়ার কথা ছিল উত্তরপ্রদেশের উপ-মুখ্যমন্ত্রী কেশবপ্রসাদ মৌর্যর (Deputy CM Keshav Prasad Maurya)। সেই অনুষ্ঠানের বাইরে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন কৃষকরা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্রের (Union MoS Ajay Misra Teni) ছেলে আশিস মিশ্রের বিরুদ্ধে এক কৃষককে গুলি করে এবং আরও দু'জনকে গাড়ি চাপা দিয়ে হত্যার অভিযোগ ওঠে। যদিও সেই অভিযোগ অস্বীকার করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্র (Union MoS Ajay Misra Teni)। পাল্টা কৃষকদের বিরুদ্ধে কয়েকজন বিজেপি কর্মীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় তীব্র রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়।