ওয়েব ডেস্ক: বিকৃত কামের জ্বলন্ত উদাহরণ বোধহয় এটাই। একই অপরাধ বারবার, হাজার বার। অপরাধ বাস্তবায়িত করার জন্য ব্লু প্রিন্টও তৈরি। একই কায়দা, একই ঘটনা, একই অপরাধ, কেবল বদলে যাচ্ছে শিকার। ১০০০ জনকে ধর্ষণ করার পরিকল্পনা। শুনলেই কেমন শিউড়ে উঠছে শরীর। অপরাধী এখনও পর্যন্ত ধর্ষণের মত নারকীয়, অমানবিক, পৈশাচিক অপরাধ করেছে যতগুলো, তা হাতের কর গুনে শেষ করা যাবে না... অপরাধের পরিকল্পনা রয়েছে আরও!  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



পাঞ্জাবের এক অটো চালক এবং তার সাগরেদের প্লান তারা দুজনে ১০০০ মেয়েকে ধর্ষণ করবে। এমন এক ভয়ানক পরিকল্পনার কথা সামনেই আসত না, যদি না, ওই অটোচালক এবং তার সাগরেদের শিকার হওয়া এক নির্যাতিতা সমস্ত ঘটনা পুলিসের কাছে না জানাত। প্রতিবারই যখন ধর্ষণের মত জঘন্য অপরাধ সংগঠিত করেছেন ওই দুই লম্পট, তারা তার ভিডিও করেছেন। এরপর নির্যাতিতাকে হুমকি দিয়েছেন, যদি ধর্ষণের কথা পুলিসকে জানানো হয় তবে সেই ভিডিও ফাঁস করে দেওয়া হবে। আর এই ভয়েই কেউ কখনও কিছু জানাননি এবং অপরাধ চাপাই থেকে গিয়েছে বছরের পর বছর।


 


তএব এবার অপরাধীরা আর বাঁচতে পারবে না। নির্যাতিতা গোটা ঘটনাই জানিয়েছেন পুলিসের কাছে। পাঞ্জাবের এই ২১ বছরের মেয়ে নিজের সঙ্গে ঘটা নারকীয় অত্যাচারের কথা জানিয়েছে পুলিসকে। চিহ্নিত করা হয়েছে অভিযুক্ত ২৬ বছরের অটোচালক ওয়াসিম মালিককে। পুলিস তাকে গ্রেফতারও করেছে। তার বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধি ৩৭৬-ডি (গণধর্ষণ) ধারায় মামলা করেছে পুলিস, চলছে তদন্ত।