নিজস্ব প্রতিবেদন: ভারতের ‘প্রতিবেশী প্রথম’ নীতির তালিকায় নেই পাকিস্তান! পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে ফোনে নববর্ষে শুভেচ্ছা না জানিয়ে সেই বার্তাই পৌঁছে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সরকারের ‘প্রতিবেশী প্রথম’ নীতি মেনে নববর্ষে প্রতিবেশী রাষ্ট্রপ্রধানদের ফোন করে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মোদী। শুধুমাত্র ইমরান খান ছাড়া।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, মলদ্বীপ, বাংলাদেশ এবং নেপালের রাষ্ট্র প্রধানদের নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে সমৃদ্ধি, নিরাপত্তা, শান্তি বিষয়ে কথা হয় রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে। তবে, পাকিস্তান নিয়ে কেন্দ্রের অবস্থান এ দিন আরও স্পষ্ট হল মোদীর শুভেচ্ছা বার্তায় ইমরান খান ব্রাত্য হওয়ায়।



আরও পড়ুন- প্রজাতন্ত্র দিবসে বাদ বাংলার ট্যাবলো, কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত ‘পক্ষপাতদুষ্ট’ তোপ তৃণমূলের


গত বছর ফেব্রুয়ারিতে, ভারতীয় সেনা কনভয়ে হামলা চালিয়েছিল জইশ-ই-মহম্মদ। শহিদ হন ৪০ জওয়ান। সন্ত্রাসবাদের ‘আঁতুড়ঘর’ পাকিস্তানকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করায় দিল্লি। পাকিস্তানও পাল্টা কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার পথে হাঁটে। ভারত স্পষ্ট জানিয়ে দেয়, সন্ত্রাসবাদ এবং আলোচনা এক সঙ্গে চলতে পারে না। সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় ব্যর্থ হওয়ায়  রাষ্ট্র সঙ্ঘেও কোণঠাসা হয় ইসলামাবাদ। কেন্দ্রের ৩৭০ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তের পর জম্মু-কাশ্মীরেও অশান্তি ছড়ানো প্রত্যক্ষ ভূমিকা নিতে দেখা যায় ইসলামাবাদকে। যা নিয়ে রীতিমতো ক্ষুব্ধ সাউথ ব্লক।