নিজস্ব প্রতিবেদন: জল সংকটে ভুগছে মধ্যপ্রদেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চল। চেন্নাইয়ে পরিস্থিতি এতটাই শোচনীয়, সেখানে জলের অভাবে দোকানপাটও বন্ধ। আজ ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে জল সমস্যার প্রসঙ্গ তুলে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।  তিনি বলেন, প্রতি বছর বর্ষায় যে জল পাওয়া যায়, তার ৮ শতাংশ সংরক্ষণ করা যায়। কিন্তু সময় এসেছে, এ বার সর্বশক্তি দিয়ে এ সমস্যার মোকাবিলা করতে হবে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


এ দিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জল সমস্যা মোকাবিলা করার জন্য ৩টি পরামর্শ দেন দেশবাসীকে। প্রথম, সচেতনতা। ক্রীড়া, বিনোদন, শিক্ষা জগতের মানুষ সংস্থার কাছে তাঁর আবেদন, জল সংরক্ষণের জন্য প্রচার চালাতে তাঁরা মুখ্য ভূমিকা নিক। দ্বিতীয়, জল সংরক্ষণের প্রথাগত জ্ঞানকে আরও বেশি কাজে লাগাতে হবে। তৃতীয়,  কোনও ব্যক্তি বা অলাভজনক সংস্থা যদি এ বিষয়ে কাজ করে থাকে, তাদের কর্মকাণ্ড আরও বেশি করে তুলে ধরতে হবে।


আরও পড়ুন- ‘পুরসভার অত্যাচারের শেষ দেখে ছাড়ব’, জেল থেকে ছাড়া পেয়ে মন্তব্য বিজেপি বিধায়ক আকাশের


প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জল জীবনদায়ী শক্তি।” জল সংরক্ষণের গুরুত্ব বুঝিয়ে গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানদের চিঠি লেখেন নরেন্দ্র মোদী। তাঁর দাবি, দেশ জুড়ে জল সংরক্ষণ নিয়ে প্রচার চালান অধিকাংশ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানরা। এ দিন দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে তাঁর প্রথম মন কি বাত অনুষ্ঠান ছিল। প্রায় ৪ মাস পর এই অনুষ্ঠান হওয়ায় মোদী বলেন, ভীষণ মিস করছিলাম। এ দিন তিনি আরও বলেন, “ আমার আত্মবিশ্বাস নিয়ে কটাক্ষ করেছেন বিরোধীরা। কিন্তু এ আত্মবিশ্বাস শুধু আমার ছিল না, ১৩০ কোটি দেশবাসীর আত্মবিশ্বাসই প্রেরণা দিয়েছিল।”


জরুরীকালীন নিয়ে এ দিন সরব হলেন প্রধানমন্ত্রী। দেশের গণতান্ত্রিক অধিকার ছিনিয়ে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেন তিনি। গণতন্ত্র অধিকার রক্ষা করতে জনগণই বিপুল জনমত নিয়ে আমাদের পাঠিয়েছেন। উল্লেখ্য, গত ২৫ জুন ইন্দিরা গান্ধীর ‘ইমার্জেন্সি’ ৪৪ বছর পূর্ণ করে। এ নিয়ে সংসদেও কংগ্রেসকে তুলোধনা করতে দেখা যায় নরেন্দ্র মোদীকে।