নিজস্ব প্রতিবেদন: মমল্লমপুরমের ফিশারম্যান কভ রিসর্টে প্রতিনিধিদের নিয়ে মুখোমুখি বৈঠক করলেন নরেন্দ্র মোদী ও শি জিনপিং। দু’দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ককে আরও মজবুত করার উপর জোর দিলেন দু’জনেই। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তাঁর বিবৃতিতে জানান, উহান বৈঠক দুই দেশের সম্পর্কে বিশ্বাস গড়ে তোলে কিন্তু ‘চেন্নাই ভিশন’ ভারত-চিন সম্পর্কের নতুন যুগ শুরু হল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


দুই দেশের সীমান্ত সমস্যা, সন্ত্রাসবাদ বিষয় আলোকপাত করেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। ইতিমধ্যে বৃদ্ধি পেয়েছে বেজিং-নয়া দিল্লির কৌশলগত যোগাযোগ ব্যবস্থা। যা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে স্থায়িত্ব এনেছে। দুই হাজার বছরের পুরনো সংস্কৃতি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত ও চিনের সাংস্কৃতির দিক দিয়ে প্রভূত সামঞ্জস্য রয়েছে।


আরও পড়ুন- ৪১০ কোটি ডলার জিও-র ব্যবসা, মুকেশই ফের ভারতের ধনীতম ব্যক্তি, বলছে ফোর্বস রিপোর্ট


অন্য দিকে ভারতীয় আতিথেয়তায় যারপরনাই খুশি চিনা প্রেসিডেন্ট। শি জিনপিংয়ে কথায়, তিনি এবং তাঁর প্রতিনিধিরা এমন অভ্যর্থনায় মুগ্ধ। গতকালই ভারতের প্রধানমন্ত্রী জানান, তাঁদের আলোচনা হবে সম্পূর্ণ খোলামেলা, বন্ধুত্বপূর্ণ। জিনপিং বলেন, সেই পরিবেশেই সদর্থক আলোচনা হয়েছে তাঁদের মধ্যে। এ দিন কাশ্মীর নিয়ে কোনও আলোকপাত করেননি জিনপিং। ভারতও চেয়েছিল, কাশ্মীর যেহেতু অভ্যন্তরীণ বিষয়, সেখানে জিনপিংয়ের ‘নাক গলানোই’ ভাল। যতদূর খবর এসেছে, কাশ্মীর নিয়ে তাঁদের মধ্যে কোনও কথা হয়নি। চিন সফরে গিয়ে পাকিস্তান কাশ্মীর নিয়ে বারংবার নালিশ জানানো সত্ত্বেও, জিনপিংয়ে এ হেন আচরণ অনেকটাই অস্বস্তিতে ফেলল ইমরান খানকে। এমনটাই মনে করছেন কূটনীতিকরা।